. বজ্ৰাঘাতে মৃত্যু। (ভারতী ভা ১২৮৪ ਾ | ६मश् थानि मान थ:७ दिउङ इहेग्रएछ । . অধিকন্তু হস্ত ও পদ যেন শরীর হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া শূন্যে লম্বিত রহিয়াছে। . f বস্তুতঃ স্মরণ ও বিচার শক্তি পুনরায় অাবিভূত হুইবার অনেক পরে তাহার দর্শনে ক্রিয় স্বাভাবিক অবস্থা প্রাপ্ত হইয়াছিল। এইস্থলে টিণ্ড্যালের এই দৈবায়ত্ত ঘটনা উল্লেখ করিবার বিশেষ কারণ এই যে, এই
- রূপ গুরুতর কিছুতোখাত পাইয়াও তিনি
কিছুমাত্র যন্ত্রণ অনুভব করেন নাই । অথচ তৎকালে তাহাকে ঐ জন্য এক কালে জ্ঞানশূন্য হইতে হয়। এতদ্বুরা বজ্ৰাঘাত-জনিত মৃত্যু যে যন্ত্রণাশূন্য তাহা আরও প্রতিপন্ন হইতেছে। বস্তুতঃ জীব মাত্রই এতদ্বারা আহত হইব মাত্র সহসা হতচেতন হইয়া পড়ে ও তদবস্থায় প্রাণত্যাগ করে। স্বতরাং দৈব মৃত্যুর মধ্যে ইহা অপেক্ষ যন্ত্রণাশূন্য বা স্বখের মৃত্যু । আর কিছুই নাই। বজ্ৰাঘাত নিবন্ধন শরীরে অতি যৎ {जांभांना बांश झिझ लक्रिड इहेश था:क । কাহারও কেশ গুলি পুড়িয়া যায়। কাগরও অঙ্গে একটি সামান ক্ষত চিহ্ন মাত্র দৃষ্ট হয়। এবং কাহারও বা ত্বকের উপর একটি লাল বর্ণের রেখা দেখা যায়। { অধুনা ইংলণ্ডে, প্রাণদণ্ডের নৃশংসতা সম্বন্ধে যেরূপ তর্কের টেউউঠিয়াছে,তাহাতে . ধৰোধ হয় হতাকারীর উপর এইরূপ দও - ৰিধান ভারতবর্ষ ও ইংলণ্ডেশ্বরীর অপরাপর রাজ্য হইতে এক কালে উঠিয়। যাইবে। যদি তাহাও না যায় তথাপি উহার পরিবর্তে এরূপ নিয়ম প্রবর্তিত হইবে যtহাতে তাদৃশ গুরুতর অপরাধী ব্যক্তিকে আর } কখনই ফাশিকাষ্ঠে ঝুলিতে হইবে না। । ইহা যত শীঘ্র এদেশ হইতে উঠিয়া যায় | ততই ভাল। প্রত্যুত যদি শাসনকৰ্ত্তার দুষ্ট লোককে ভয় দেখাইবার জন্য এখন প্রাণদণ্ডের ব্যবস্থা রাজ্যমধ্যে প্রচলিত রাখিতে চাহেন, তাছা হইলে যাহাতে ঐ সকল লোক আক্ষেশে মরিতে পfরে তাহার | উপায় বিধান করা উচিত। পূৰ্ব্বোক্ত ! তাড়িতাবহ যন্ত্র ইহার প্রধান উপায় । এত- ; দ্বারা মৃত্যু হইলে অপরাধী ব্যক্তি আল্লান : মুখে সংসার হইতে জন্মের মত বিদায় গ্রহণ ! করিতে পারে। এক জন অপরকে নৃশংসের } নায় খুন করিয়াছে বলিয়, তং প্রতিশোধার্থ | প্রথম ব্যক্তির উপর নৃশংসাচরণ করা কথ । নই মল্লষোচিত কার্য নহে । অন্ত:এব প্ৰাণ ! দণ্ডের ঐরূপ সহন্ধু ও যন্ত্রণ শূন্য উপায় । থাকিতে,অপরাধীকে ফঁাসিকাষ্ঠে তুলিয়৷ ক্ষত । দীর্ঘকাল কস্ট দেওয়া আমাদের কোন ক্রমে | যুক্তিযুক্ত বলিয়া বোধ হয় না। পরিশেষে এদেশীয় শাসনকৰ্ত্তাদিগের নিকট আমাদের সবিনয় প্রার্থন এই যে, প্তাহারা যেন এই বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখিয়া হাপরাধী ব্যক্তির মৃত্যুকালীন যন্ত্রণাভার লাঘব করেন। ইহাতে দণ্ডবিধি ও ধৰ্ম্মশাস্ত্র উভয়েরই উদ্দেশ্য সমভাবে সিদ্ধ হইতে পারে । যঃ |