छांद्रउँौ थl s२vá ) প্রতিশোধ । st s o মনের স্বখে তাহার পিতৃভবনে থাকিত,তখন যদি এই পঞ্চায় বৎসরের অভিজ্ঞ গৃহিণী তাহাকে দেখিতেন তবে কি করিতেন বলিতে পারি না । আবার এক একবার যখন বিষ# ভাব করুণার মনে আসিত, তখন তাহার মূৰ্ত্তি সম্পূর্ণ বিপরীত। আর তাহার কথা নাই, হাসি নাই, গম্প নাই, সে এক জায়গায় চুপ করিয়া বসিয়া থাকিবে— রজনী পাশে বসিয়া “লক্ষী দিদি আমার” বলিয়! কত সাধাসাধি করিলে উত্তর নাই। করুণ প্রায় মাঝে মাঝে এমনি বিষন্ন হইত, কতক্ষণ ধরিয়া কাদিয়া কাদিয়া তবে সে শান্ত হইত। একদিন কঁদিতে কঁদিতে মহেন্দ্রকে জিজ্ঞাসা করিল, "নরেন্দ্র কোথায় ?” মহেন্দ্ৰ কহিল “অমিত জানি না । " করুণ কহিল, “কেন জান না ?” কেন জানে না সে কথা মহেন্দ্র ঠিক করিয়া বলিতে পারিল না, তবে নরেন্দ্রের সন্ধান করিতে স্বীকার করিল। কিন্তু নরেন্দ্রের অধিক সন্ধান করিতে হইল না। নরেন্দ্র কেমন করিয়া তাহার সন্ধান পাইয়াছে। এক দিন করুণ। যখন রজনীর নিকট দুই রাজার .# లిতিশোধ l ( গাথা ) প্রথম পরিচ্ছেদ । গষ্ঠীর রজনী, নীরব থরণী, বীরের হৃদয়, ছুরিকা বিধানে, মুমু পিতার কাছে, শোণিত বহিয়ে যায়, " i, दिक्कम अॉलएभ्र, ज{थांग्न शबरा, বীরের বিবর্ণ মুখের মাঝয়ে, " ५ शांलक् बैंॉफ़ांtग्न श्रांरझ { * গপ করিতে ভারি ব্যস্ত ছিল, এমন সময়ে ডাকে তাহার নামে একখানি চিঠি আসিল। এপর্য্যন্তও তাঁহার বয়সে সে কখনো নিজের নামের চিঠি দেখে নাই। এ চিঠি পাইয় করুণার মহা আহলাদ হইল, সে জানিত চিঠি পাওয়া এক মহা কাও, রাজ রাজড়াদেরই অধিকার। আস্ত চিঠি ছিড়িয়া খু লিতে তাহার কেমন মায়া হইতে লাগিল, আগে সকলকে দেখাইয়া অনেক অনিচ্ছার সহিত লেফাফ খুলিল, চিঠি পড়িল, চিঠি পড়িয় তাহার মুখ শুখাইয়া গেল, থর থর করিয়া কঁাপিতে কাপিতে চিঠি মহেন্দ্রকে দিল। নরেন্দ্র লিখিতেছেন—“তিন শত টাকা আমার প্রয়োজন, না পাইলে আমার সর্বনাশ ; না পাইলে আমি আত্মহত্যা করিয়া মরিব । ইতি।” করুণ কাদিয়া উঠিল। করুণা মহেন্দ্রকে জিজ্ঞাসা করিল “ কি হবে ?” মহেন্দ্র কহিল কোন ভাবনা নাই, এখনি টাকা লইয়া সে যাইতেছে । নরেন্দ্রের ঠিকান চিঠিতে লিখা ছিল, সেই ঠিকান উদ্দেশ্যে মহেক্স চলিল ।
পাতা:ভারতী ১২৮৫.djvu/১৬৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।