o . - imentima ظr } ভারতী আঃ ১২৮৫) , fতন খতের পরিবর্তে তাহাকে এক মূর্তন }খত লিখিয়া দেয়। এই সকল স্থলে নূতন 1খত লিখিয়া লইয়াও প্রলুদ্ধ মহাজন "তাঁহীতে পুরাতন দেনার পরিশোধ স্বীকার করেন না । পুরাতন থতের পরিবর্তে স্বতন শত লিখিত হইয়াছে রাইরতের তাহ যদি নূতন খতে পুরাণ ঋণের কোন উল্লেখ না থাকে তাহ হইলে মহাজন এই দুই খন্ডের পৃথক টাকা আদায় করিয়া লইতে সক্ষম হয়—তাহার বিরুদ্ধে ঋণীর | কোন কথা কহিবার উপায় থাকে না । আবার ইহার বিপরীতে কথন কখন দেখা | ਬੋਲ যে ঋণী তাহার ঋণভার হইতে মুক্ত হইবার জন্য মিথ্যা করিয়া বলে যে পুরাতন দেনার পরিবর্তে সে নুতন খত লিখিয়া দিয়াছে । উল্লিখিত প্রণালী অবলম্বিত হইলে, রাইয়ত ও মহাজন উভয়েরই এই - প্রকার অসত্য ব্যবহারের দ্বার রুদ্ধ হইবে, s ং মিথ্যা মকদম উঠিয়া স্তায়ের আদালতকে কলঙ্কিত করিতে পারবে না। } : এক্ষণকার আইনের বলে মহাজনের কজ আদায় করিবার যেরূপ সুবিধা, রাইস্থত তাহার পাকচক্র হইতে সে পরিমাণে মুরক্ষিত নহে, এই বিষয় লইয়া কমিশনর গণ অনেক কথা কহিয়াছেন। তাহাদের মতে প্রচলিত জ্বাইম মহাজনের অত্যাচারের বিশেষ পোষকতা করে। পূৰ্ব্বকার দেশীয়
- श्रांकांग्र कब्रियंॉबू विश्लष cकांन जांशंश
বোম্বাই রায়ং। সপ্রমাণ করিবার কোন উপায় নাই | } aषाश्नारद्र भशजम ब्राछात्र निरुझे इहे:उ } গাইউস তখনকার ঋণ আদায়ের প্রথা -1. २८७ } স্বতন্ত্র ছিল। মহাজন ইচ্ছামত ৰণীকে { কারারুদ্ধ করিয়া ও খাটাইয়া লইতে পারি- f তেন। ঋণ আদায়ের জন্ত যে সকল উপায় ] অবলম্বিত হইত তাহা এইঃ- : { .x বার বার তাগাদ করিয়া উত্ত্যক্ত रृङ्ग "তাগাদা" অর্থাৎ ঋণীকে টাকার ਬਾਂ | তাহার খোরাক যোগাইতে বাধ্য করা- { “षमा” शनैौब्र बारब पल्ला निद्रा दनिब्रा থাক{--- ‘. “ত্রোগা” অর্থাৎ টাকা না পাইলে । ঋণীকে আত্মহত্যা করিবার ভয় দেখান ইত্যাদি অনেক প্রকার নিয়ম ছিল : 1, ইহাতে যেমন ঋণীর উপর পীড়ন তেমনি | মহাজনেরও সামান্ত কণ্ঠভোগ নহে। মহা | জনের টাকার জন্য রাইয়তের বলা কৃষি: | যন্ত্র প্রভৃতি ক্রোক করিয়া তাহাকে নিঃস | ঘল করিবার নিয়ম দেশীয় রাজস্ব কালে | প্রচলিত ছিল না । ঋণের জন্য বংশ: | পরম্পর ভোগ্য ভূমি সম্পত্তি বিক্রীত হইত। না। মহারাষ্ট্র দেশে কখনই এরূপ ঘট । বার সম্ভাবনা ছিল না। সেখানকার রাই: স্বতের অধিকাংশই মিরাসদার বলিয়া গণ্য ; हिन७ मिबानैौ श्रटश्च निग्नभई ५३ cय बारे j ब्रङ cन बरु श्रे८उ कथनहे बज्रि इश्वाब्र | নম্ন-ছাড়িয়া দিলে যখনি ইচ্ছা তাহ পুনঃ : ১৮২৭ সালের । আইনে মহাজনের ঋণ আদায় সম্বন্ধে নিজৰ : ক্ষমত প্রত্যাহৃত হইয়াতৎপরিবর্তে জীয়t : মৃত সকল স্থাপিত হয় তথাপ্তি ক্ষমঙ্কা প্রাপ্ত হইতে পারিত। “মোহস্সল” অর্থাৎ তাগাদ করিবার : জন্ত ঋণীর নিকট দূত পাঠান ও ঋণীকে ৷