T(ভারতী মাঘ ২৮ ॥ শুনিয়া আদেশ পাইয়ে পরাণ– .
- থমকে রোহিণী দাড়ায় সোরে— ।
fo. কৃতঘাড় করে কাপে থর থর, ঝরঝর ঘাম পড়িছে ফোরে। aব।–চলে য।—” বলিয়ে কালিক। আদর্শন হ’ল প্রতাপে লোয়ে, সহসা লুকালে জলদ প্রতিমা— নেহারে রোহিণী অবাক হোয়ে । সহসা যেন রে শত শত চিত একাকার হোঁয়ে জলিয়ে ওঠে, লহরে লহরে আকাশ পাতালে দাবানল যেন মাতিয়ে ছোটে । সহসী যেন রে সকলি নিভিল, আবার শ্মশান আঁধারময়, শকুণী গৃধিনী ডাকিয় উঠিল, গভীর গরজে শৃগাল চয় । 帶 অট্ট অট্ট হাস হাসে দানাদল, ভীম নাদে ব্যোম বিদার প্রায়, আচম্বিতে ভাঙ্গে রোহিণীর ঘুম, নয়ন মেলিয়ে রোহিণী চায়— পুনঃ জাখি মোদে, পুনঃ ফিরে চায়, এখনে ভাঙ্গেনি ঘুমের ঘোর, “ওই যে শ্মশান,--এই যে বিছান, ওই যে কালিকা কুটীর মোর— এই যে পাপীর গহিছে প্রভাতী— অফুটাে আভাসে পশিছে শ্রবণে— আবার মিশাস্থে যেতেছে সৰi' : হহাতে আবার রগড়ে নয়নকটুমট, ক’রে দুধারে চায়, দুৰ্ব্বল, শিথিল, অবশ শরীরে ঘামের শীতল লহরী ধায় । সভয়ে রোহিণী করিল চীৎকার--- কে যেন তাহারে ফেলিল মেরে, মহামায়া-দেবী দামিনীীরে লোয়ে অসিয়ে তাহীয়ে যতনে ঘেরে । উঠিল তখন জাগিয়ে রোহিনী, থর থর থর কঁাপিছে কায়, নীরস রসনা, স্থলিত বসন!— ফ্যাল ফ্যালু চোখে বিহবলা চার ।
“দেবী মহামায়া” কহিল রোহিণী -- “উঃ—কি স্বপন উঠিয়ু দেখে— বঁাচা ও বঁটিাও প্রতাপে কামারআনাও বিজয়ে ছেথায় ডেকে ।
কোন দোষ নাই সরল বাছার, আমিই গভীর দ্বেষের ভরে মিছামিছি তার কলঙ্ক রুটিয়ে খেদায়ে দিয়েছি তাপস-ঘরে " গভীর নিঃশ্বাস ফেলিয়ে রোহিণী কছিল সকল মাগের কথn, - শুনিতে শুনিতে মহাময় দেবী । মনমে পষ্টল মরম বাপ .