সামুদ্রামিতি বিদ্যা। (ভারতী, ফান ১২৮ ৷ & о о যামিনীর বাড়ী আমি এখনি চলিলাম। একজন আত্মীয় ব্যক্তির সহিত নীরজার | তাহার ও নীরজার কথা না শুনিয়া আমি | সম্বন্ধে পরামর্শ করিতে যাইতেছিলেন কিন্তু | নিশ্চয় একটা স্থির বুঝিতে এখন | মীরজার সন্ধান পাইয়া, আর সেখানে { অক্ষম” বলিয়া সন্ন্যাসী যামিনীনাথের মা গিয়া, যামিনীনাথের বাড়ীই যাত্র। বাড়ী যাত্রা করিলেন। সন্ন্যাসী ভবানীপুরে | করিলেন । সামূদ্রানুমিতি বিদ্যা। -, -or-, + -جی ہمسایہ دسمبسسد बिडौग्न প্রস্তাব । o তাহাতে মাত্র প্রকৃতি-অতুমানের বিষয় লিখিত হইয়াছিল। বাহ্য আকার প্রকার ও ! প্রবৃত্তি দর্শনে যেমন মানবকুলের প্রকৃতি । নির্ণয় হইতে পারে, সেইরূপ অঙ্গ প্রত্যঙ্গের | গঠন-প্রণালী অনুসারে স্বভাব চরিমাধিও : অনুমিত হইতে,পারে। এ প্রস্তাবে তঃহাই ।
- প্রায়ঃ শারীরকাঙ্কুবর্তিনোহি গুণাশ্চ দোষাশ্চ ভবত্তি ” সামুদ্র বিদ্যার মত এই যে, মন্থয্যের গুণ দোষ সকল প্রায় শরীরের গঠন-ভঙ্গীর অনুরূপই হইয় থাকে অতএব গঠন-ভঙ্গী দেখিয়া মন্থয্যের অন্তৰ্ব্বস্তু অপ্রত্যক্ষ চরিত্র
সকল অম্বুমান দ্বারা নিশ্চয় কর বাইতে পারে। পরস্তু তাহ। সহজ-সাধ্য নহে, কিছু নৈপুণ্য অপেক্ষ করে। বাল্য কালে আমরা যত “গোরা” দেখিতাম, জ্ঞান হইত সব গোরা এক রকম, কিন্তু এখন দেখি, বিলক্ষণ প্রভেদ আছে। অতএব, জ্ঞানের উন্নতি ও বহু পরিচয় ব্যতীত ব্যক্তিপুঞ্জের অঙ্গ-রৈলক্ষণ্য বা গঠন-ভঙ্গীর তারতম্য বিষয়ে উত্তমরূপ শিক্ষা লাভ করা যায় না ; সুতরাং সামুদ্র বিদ্যায়ও পারদর্শী হওয়া যায় না । ভাদ্র মাস ২ভাগ সংখ্যক ভারতীতে এতৎ বিষয়ক প্রথম প্রস্তাব যাহা লিখিত হইয়াছিল তাহ স্মরণ করুন, দেখিতে পাইবেন, شسنتست تشسّتتستتتمشتتے ‘ 瓷 。 প্রদর্শিত হুইবে । অঙ্গের মধ্যে প্রধান অঙ্গ মস্তক ; এই } নিমিত্ত ইহাকে উত্তমাঙ্গ বলিয়া,থাকে। সমুদ্রজ্ঞ পণ্ডিতেরা এই উত্তসঙ্গ মাত্র দেখি- ; য়াই সে কি চরিত্রের লোক, তাহা বলিয়া দিতে পারেন । তাছাদের মত এই যে, চরি .ত্রের সঙ্গে সঙ্গে মুখের গঠন সমাপ্ত হয়, ও ভঙ্গী-বিশেষ নিম্পন্ন হয় সুতরাং সেই জন্যই ; মুখ দেখিয়া, যে যে চরিত্রের লোক তাছা জানা যায় ও বলিতে পারা যায় । মুখের প্রথম দৃশ্য ললাট ৷ ললাটের } গঠন সম্বন্ধে সামুদ্রস্তুদিগের এইরূপ উক্তি väitछ् ! ए५}~~