仓88 প্রকৃতি এবং তাহার মূল-নিয়ম । (ভারতা চৈত্র ১২৮৫ | স্বার্থের প্রতিযোগী, প্রতিযোগী বটে কিন্তু তাহ বলিয়া হস্তারক নহে, পরের স্বার্থই | পরার্থ সুতরাং পরার্থ স্বার্থেরই বন্ধন-মুক্ত | ভাব ; সৌন্দর্য স্বার্থ হইতে আমাদের মনকে | উঠাইয় পরার্থে লইয়া গিয়া ফেলে। জুপি নার প্রতি আত্মার যে একটি ভালবাসা তাহা অন্যের প্রতি যাওয়া চাই, তাহার পথপদর্শক সৌন্দর্য্য। সৌন্দৰ্য্য অীতার দর্পণ-স্বরূপ, সেই দর্পণে আত্মা আপনার ভাব প্রতিন্বিত দেখে বলিয়াই তাহাতে প্রেম সমর্পণ না করিয়া থাকিতে পারে না। অর্থের ভাব ধৰ্ম্মের ভাব এবং শক্তির ভাব আত্মার এই যে তিনটি অস্তিরিক ভাব, এক সৌন্দর্যের মধ্যেই আত্মা তৎসমস্তই প্রতিবিম্বিত দেখিয়া চমৎকৃত হয়— আমার আপনার মনোগত ভাব বহিরে মূৰ্ত্তিমান দেখিতেছি—কি চমৎকার! છફે সে চমৎকারিত । পূৰ্ব্বেই বলিয়াড়ি মে, উন্নতি-সোপানোর কোন ভাব তাহার পরের ধাপে বিলুপ্ত ट्शू ন পরস্তু নবতর উন্নতর অকারে বর্চ সৌন্দর্ঘ্যের মধ্যে এক ধাপের মান থাকে ; অতএব अर्थ शf ७दः भक्लि डिटनचाहे डाद अकরাস্তরে বর্তমান আছে ইহা বল পুনরুক্তি মাত্র। পূর্বকার ঐ তিনটি ধাপ অনুসারে সৌন্দৰ্য্য তিন শ্রেণীতে বিভক্ত হয়, অর্থপ্রধান, ধৰ্ম্ম-প্রধান এবং শক্তি-প্রধান ; প্রয়োজনসাধনোপযোগিতার যে একটি সৌন্দৰ্য্য তাছাই অর্থপ্রধান বলিয়। উক্ত हहेल, ७कः प्रकब्र वैक-यज़ डेशन शृणेস্বস্থল; শান্তি মাধুর্ঘ্য প্রসন্নতা প্রভৃতি ধৰ্ম্ম ड्र প্রয়োজন সাধনের কেমন উপয়োগী , তা উদ্দীপক, আবার তাহ বাধা বিস্ত্র অতিক্রম ভাবের উদ্দীপক যে সেীমদৰ্য্য তাহ। ধৰ্ম্ম, প্রধান বলিয়। উক্ত হইল, একটি সুন্দথ পুষ্প ইহার দৃষ্টান্তস্থল; অটল ধৈৰ্য্যের ভাব, পুভুত উদ্যমের ভাব বিশ্ববিজয়ী প্রতাপের ভাব, এসকলের যে সৌন্দৰ্য্য তাহ শক্তিপ্রধান বলিয়। উক্ত হইল ; ঝঙ্কাকর্তৃক রণাহুত সমুদ্র এবং গগনস্পঞ্জী অটল ভূধর ইহার দৃষ্টান্তস্থল। অর্থপ্রধান সৌন্দর্য্যে কার্ষ্যোপযোগী নৈপুণ্য এবং পারিপাটাই বিশেষরূপে লক্ষিত হয়, ধৰ্ম্মপ্রধান সৌন্দর্ঘ্যে মাধুৰ্য্যগুণ এবং প্রসাদগুণ বিশেষ রূপে লক্ষিত হয়, এবং শক্তিপ্রধান সৌন্দর্যো ওজোগুণ বিশেষ রূপে লক্ষিত হয় ; কিন্তু ভাবের যে ভাবে বই প্রাধানা হউক না ੇ ਿਜ i কেন সৌন্দৰ্য্য ত{হীদের একটিকেও সম্লে ছাড়িয়া থাকিতে পাবে না ; পুষ্প একটিকে দেগ, তাঙ্গর রূপ লাবণ্য, গন্ধমাধুর্য এবং ; স্পর্শলালিতা আমাদের ইঙ্কুিম গুরূপ হার রূপের বিশদ বিমল ভাব, সৌরম্ভের : স্নিগ্ধ ভাব, তাহার সুললিত, স্পর্শের লয় ভাব, প্রখর তীব্র ভাব ও মহে নিস্তেজ মন্দ ]* ভাবও নহে, পরস্তু উভয়ের মধ্যবর্তী । শাস্ত সংযত ভাব, এগুলি ধৰ্ম্মভাবেব কেমন ; করিয়া মুকুলাবস্থা হইতে ষেরূপে পরিস্ফটত প্রাপ্ত হইয়াছে, তাহার সেই ਾਂ | প্ৰণালী আধ্যাত্মিক শক্তির কেমন পরিচয় । দেয় । আমরা যে অন্যের সহিত বন্ধতায় প্রৱৰ্ত্ত ।
পাতা:ভারতী ১২৮৫.djvu/৫৪৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।