సెళిశి ফুর্ণামের স্বষ্টি করিয়াছে। যীশু বলিয়াছেন পাপীকে সহানুভূতি দেখাইবে। এরূপ অবস্থা দেখিলে কোন নিষ্ঠুরের প্রাণে না সহানুভূতির উদয় হয় ? আমরা মন্দিরাভিমুখে উঠিতে লাগিলাম। এখানে সিড়িগুলি খুব প্রশস্ত। দরজার ভিতরে ও এখানে দেখিলাম আর একটি মসজিদ। উত্তর দক্ষিণে প্রাচীরে বেষ্টিত এই স্থানটি বিশেষ প্রশস্ত নহে । ইহার দুই পাশ্বে প্রাচীরগাত্রে কয়েকটি দরিদ্র পরিবারের আবাসকুটীর রহিয়াছে। দ্বিতীয় দ্বারের নাম সিংহপুর দরজা । এই দরজা পার হইয়। দ্বিতীয় প্রাঙ্গণে পড়িলাম। বহি প্রাচীরের অপেক্ষ এই ংশটি অধিকতর পুরাতন । প্রাঙ্গণের প্রান্তে, তৃতীয় দরজার সম্মুখে দুই দিকে দুটি কামান পাত রহিয়াছে। এই তৃতীয় দরজার নাম ভৈরব দরজা । মারহাট্টাগণ ইহাব সংস্কার করিয়াছিলেন ; এবং ইহা এথন ও বেশ কলিফেরানো ও নূতনের মত দেখাইতেছিল। sē zitỆtxã Sofrēts (battlement ) কতকটা প্রাচীন পাশ্চাত্য দুর্গসমুহের প্রাচীরের মত । পণ্ডিত{জ বলিলেন ঈহ! Saraccn স্থাপত্যপ্রণালী অনুযায়ী গঠিত। কারণ বহু পুরাকালে এই মন্দির হিন্দুদের দ্বারা নিৰ্ম্মিত ও র্তাহীদের অধীন হইলেও, ইহ পরে মুসলমানদিগের করতলগত হয় । শিবাজির পরে আবার মারহাট্টাদিগের হাতে ফিরিয়া আসে। এখানে মাখাহাট্টাদের একটি অস্ত্রণালী স্থাপিত ছিল । ষ্টহার দরজা দুটি কাঠের ও তাহাতে বড় বড় ছুচালে পেরেক বসানে । н उॉब्रडौ । לצסיצ ,ttsי দরজা পার হইয়া ভিতরে গিয়া দেখি মে প্রাচীরের দুইপ্রান্তে, *ाशप्लू रुि ধারের উপর, দুইটি নাতিপ্রশস্ত দাড়াইবার স্থান ( platform ) আছে । যেটি দক্ষিণ দিকে সেটি একটি গোল ,স্বরের মন্ত , ছোট ছোট জানাল দেওয়া । উত্তরের স্থানটির উপরে ছাদ নাই। দুইদিকে উঠিবার জন্য প্রাচীরগাত্ৰ দিয়া দুটি খুব সঙ্কীর্ণ সোপানশ্রেণী আছে । আমরা সিড়ি দিয়া উপরে উঠিলাম । দক্ষিণের ঘরের জানাল দিয়া নীচে চাহিয়া দেখিলাম রামটেক নগরখানি আমাদের ঠিক নীচেই খেলাঘরের মত ছোট দেখাইতেছে । ছোট ছোট ঘর, ছোট ছোট রাস্তা, তাহার উপর দিয়া পুতুলের মত লোক যাতায়াত করিতেছে। Travels a fis Liliput attuja spēl ধারণ জন্মিল। বন্ধু চিত্তরঞ্জন বলিলেন—“এখান হইতে দেখিলে, নীচের ছোট বড় সব এক হইয়া যায়। কালাইল তাই বলিতেন যে “পাহাড়ে উঠিয়া দেখ, সকলকে সমান দেখাইবে।” আমার তখন মনে হইল যে ঋষি টয়ফেলসড়ক ( Tcfelsdroch ) এই জন্তই ওয়েস্নিকৃটে। ( West nichto ) Rritan HoffEE jts বসিয়া থাকিতেন । র্তাহার নিকট উচ্চ নীচ বলিয়া কোন পাধিব প্রভেদ ছিল না, এবং র্তাহার নিম্নে, নরলোকের সকলকে ভিনি সমচক্ষে দেখিতে পারিতেন । এই স্থান হইতে প্রাকৃতিক দৃপ্ত বড় মুনীর দেখাইতেছিল। নিকটস্থ আর একটি পৰ্ব্বত লতাগুল্মে কলেবর আচ্ছাদিত করিয়া প্রভাষসুৰ্য্যের আলোকে উজ্জল হইয়াছিল । Gulliver's
পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১০১৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।