পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১০১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

so 44, দশম সংখ্যা । ১. বা লইয়াছিলেন ; কিন্তু তখন ठाइta९ श्राश*ानि गनखि झ हे ध्रttछ् ! उ१न ॰aata* बtइaि गभ\ं श्रुतःि श्रीश् अठशित्रु उँ°ष्ट्रिड इ९म्न 2 प्लीछन । हेछ्! মারহাট্টাদিগের রীতির শেষাংশ । এইরূপে কল্পনার রাজ্য ফুৎকারে উড়িয়া গেল। তখনকার মনের অবস্থা বর্ণনা করিতে চেষ্টা করিব না । সহৃদয় পাঠক নিজেই বুঝি য়। লউন । যাহা হউক, পণ্ডিতজি উদ্ধার করিলেন । তিনি স্বয়ং তথন রন্ধনে মনোযোগ দিলেন । তৎক্ষণাৎ স্বর্য্যর ওএর সহিত সমস্ত আয়োজন আংস্ত করিলেন । বন্ধুগণ সকলে মিলিয়। কাজ ভাগ করিয়া লইলেন । আমি ও স্নানাদি সারিয়া প্রস্তু ত হইলাম, এবং দুরে শয্যা পাতিয়া শুষ্টয়া নির্লিপ্তভাবে রন্ধন কাৰ্য্য দেখিতে দেখিতে ঘুমাইয়া পড়িলাম । বন্ধু চিত্তরঞ্জন বলিয়াছিলেন—“ আপনি নিদ্রা যান। উঠিয়াই দেখিবেন যে আহার প্রস্তুত।” উঠিয়া দেখলাম যে ভাত ফুটিতেছে, এবং ভবিষ্যতেও ফুটিতে থাকিবে । ডাল মাটিতে গড়াগড়ি যাইতেছে । সুর্য্য রাও উনানে ফু দিতে দিতে চক্ষু লাল কবিয়া তুলিয়াছেন। চিত্তরঞ্জন বলিলেন—"এরই মধ্যে ঘুম ভাঙ্গিয়া গেল ? দশ মিনিট ও চয় নষ্টি " পরে শুনিলাম যে প্রায় এক ঘণ্ট। সুমাইয়াছিলাম। এক ঘণ্ট। সময় কাটিয়৷ গিয়াছে শুনিলে পাছে আমার ক্ষুধা বাড়িয়া ", आई डिनि भनखप्रुद्र ( Psychology) শাশয় গ্রহণ করিয়া- ছিলেন । দেখিলাম তিনিও এ রত্ব চিনিয়াছেন। উপায়টি বিজ্ঞানসন্মত হইলেও আমার ক্ষুধা তাছাতে সম্বিন মানিল না । রামটেক । సెఱt আমরা সুবিস্তীর্ণ আম্বালা সরোবরের তীরে এক বিশাল অশখ বৃক্ষের তলে আশ্রয় লইয়াছিলাম। সরোবরের দক্ষিণ তীরে একটি পক্ষ। রাস্ত এক বিশাল ঘনবনচ্ছাদিত পৰ্ব্বত ঘুরিয়। রামটেক ষ্ট্রেশনের রাস্তায় গিয়া মিলিয়াছে । মন্দিরের যাত্রীগণ গো-শকটে এই পথে আসিয়া সিড়ি দিয়া মন্দিরে উঠে । এই রাস্তার ধারে, সরোবরের নিকটে দুই একটি মুদার দোকান আছে। ইহাদেরই একজন আমাদের সমস্ত প্রযোজনীয় দ্রব্য সরবরাহ করিল ; এমন কি রন্ধনের বাসন পৰ্য্যস্ত দিল । নিদ্রাভঙ্গে যখন দেখিলাম যে কেবল ভাত ডালের বন্দোবস্ত হষ্টয়াছে, এবং শুনিলাম যে কোন তরকারী পাওয়া গেল না, তখন আমি সশব্যস্তে মুদীর শরণাপন্ন হুইলাম। লক্ষ্মী উদ্যোগী পুরুষের প্রতি প্রসন্ন হন। মুদীর নিকট কুমড়া ও নারিকেল পাওয়া গেল । উদ্ভিদৃহত্ত্ববিদ বিজয়বাবু বৈজ্ঞানিক উপায়ে সেগুলি কুটিয়া ফেলিলেন । ভfন্ত ডাল প্রস্তুত হইতেছিল। তাহার প্রতি চাহিয়! চাহিয়া সময়ক্ষেপ করিতে লাগিলাম । পণ্ডিতজি স্নান করিয়া আহ্নি ক সমাপ্ত করিলেন ও গীতা পাঠে নিযুক্ত হইলেন । একাদশ সর্গের বিশ্বরূপ বর্ণনা মুর করিয়া পাঠ করিলেন । সকলে মিলিয়া শুনিলাম । আহ্নিকান্তে তিনি কয়েকটি রসগোল্ল উৎসর্গ করিয়া আমাদিগকে বিতরণ করিলেন। সেই মৃদুব মধ্য প্রদেশে এই বাঙ্গালীর আদরের ধনকে সাগ্রহে গ্রহণ করিলাম । ডাল নামিলে দেখিলাম যে যাহা প্রকৃত ডাল তাহ বস্তায় ডুবিয়া আছে। গল্পে শুনিয়াছিলাম যে বিলাতে কোন ছোটেলে