পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শঙ্করাচর্য্যের দার্শনিক সিদ্ধান্ত। (श) ** माऽtर्षाक्लड बक्रदिश्रtब्र शृष्णब्र অধিকার বিচtয় । যদি ও শঙ্করাচার্য্য বিচারে অনেক স্থলে উদারতা প্রদর্শন করিয়াছেন, তথাপি একথা আমরা বলিতে বাধ্য যে, কোন কোন বিষয়ের আলোচনায় তিনি উদারতা প্রদর্শন করিতে সমর্থ হন নাই । যে সকল স্থলে নিৰ্ম্ম ত্তভাবে বিচার করিলে আবহমান কালের বন্ধ মূল সংস্ক’রেব বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত করিতে হয়, সেই সকল স্থলে প্রায়ই তিনি প্রচলিত সংস্কারের পুণ্ঠপোষণ করিয়াছেন। শঙ্করের মতে ব্ৰহ্ম স্থানলাভ এতিমূলক । সমাজেব প্রচলিত সংস্কার এই যে, স্ত্রী-শু দ্রাদি বেদ-পাঠে অনধিকারী । এখন প্রশ্ন এই, ব্ৰহ্মজ্ঞান-লাভে স্ত্রী-পুদ্রানির অধিকার অtছে কি নাই ? ব্ৰহ্মজ্ঞানে স্ত্রী জাতির অধিকার সম্বন্ধে গাগী, মৈত্রেী, সুলভ প্রভৃতি প্রসিদ্ধ: ব্ৰহ্মবাদিনীগণই জলপ্ত নিদর্শন । ८१५ झग्न *श दt5téी नtौछाडिद्र व्ष*४कtद्र মম্বন্ধে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা সঙ্গ ত বোধ করেন নাই । তিনি শূদ্রের অধিকার সম্বন্ধে গির করিতে গিয়া দেশের প্রচলিত সংস্কারের অনুবর্তন করিয়া শূন্দ্রর বিরুদ্ধেই সিদ্ধান্ত কবিয়াছেন । তিনি প্রথমে প্রতিপক্ষের যুক্তির উল্লেখ করিতেছেন —“শূদ্রের ব্রহ্ম বস্থা লাভে অধিকার মাছে স্বীকার করা যাউক, ক{লণ আর্থিত্ত্ব অর্থাৎ ব্ৰহ্মজ্ঞান লাভের বাসনা, এ1ং সামর্থ্য অর্থাৎ ব্ৰহ্মজ্ঞান-লাভের উপযোগী মেধাশক্তি শূদ্রের ও থাকা সম্ভবপর। যজ্ঞে * kব অধিকার নাই সত্য, কিন্তু ব্ৰহ্মজ্ঞান এজন্তই বেদtধ্যয়নের অভাব ।” > ●8。 লাভে শূদ্রের কোন অধিকার নাই, এরূপ কোন নিষেধ শ্রুতি নাই”। আমরা পূৰ্ব্বে উল্লেখ করিয়াছি যে ঐতরেয় ব্রাহ্মণে ভৃগু, অঙ্গির প্রভৃতি বৈদিক ঋষিগণ, ইচ্ছায় হউক অনিচ্ছায় হউক শূদ্র ঋষি কবষ ঐলুষকে যজ্ঞে অধিকার প্রদান কঞ্জিয়ছিলেন । অতএব যজ্ঞে ও শূদ্রের অধিকার নাই বলা যায় না। বল প্রয়োগেই কবষকে অধিকার চু্যত করা হইয়াছিল। শুধু তাঙ্গ নয় ঋগ্বেদ সংহিতাতে দেখা যায় যে, দশম মণ্ডলের ৩•, হইতে ৩৪ পর্য্যস্ত পাচটা সুক্তেরই স্রষ্ট বা ঋষি এই কবষ। এই কারণেও এই শূদ্র ঋষি কবষের প্রতি ভূ গু, অঙ্গির প্রভৃতির মনে কিঞ্চিৎ বিদ্বেষ ভাব থাকা ও আশ্চর্য্যের বিষয় নয় । সে যtহ হউক, শঙ্কর বলিতেছেন ঃ– "অনধিত্বষ্ট শূদ্রেব কারণ। ব্ৰহ্ম-বিদ্যা-লা ভ সম্বন্ধে অনfয়ত্ব অনধিকারের কারণ হইতে পারে না । অtহবনীয়াদি অগ্নিস্থাপন করে না বলিয়। কেহ ব্রহ্মবিস্ত লাভে অসমর্থ হয় না । ব্রহ্মবিদ্যা লাভে পূদ্রের অধিকারের সমর্থনকারী নিদর্শন সকল ও বর্তমান । সম্বর্গ-বিদ্যায় ব্ৰহ্মজ্ঞানশ্রবণার্গ রাজা জনশ্রুতিকে শূদ্র নামে অভিহিত করা হইয়াছে । বিহ্ব প্রভৃতি শূদ্রযোনিজাত হুইলে ও স্মৃতিতে র্ত্যহাদের বিশেষ জ্ঞান লাভের উল্লেখ আছে । অতএব ব্রহ্মজ্ঞান লাভে পূদ্রেরও অধিকার আছে। এরূপ মীমাংসার বিরুদ্ধে আমরা বলিতেছি –পূদ্রের ব্রহ্মলিপ্তায় অধিকার নাই, কারণ তাহার পক্ষে, * প্রতিপক্ষের মত ও কৰ্ম্মে অনধিকারের