" ל8 בי כי ৰtয় প্রান্তে আসিয়া কে বলিল “ভেতরে डाब्रडौ । 爾 চৈত্র, ১৩১৮ বলিল “এখন তাই মনে হয় বটে কিন্তু তখন কে আছ একটু মায় চরণামৃত দাও ত’,— সত্যি আমি যেন জুড়েৰ মত ছিলাম। . বড় তেষ্ট পেয়েছে।” সাবিত্রী মুখ বাড়াইয়া দেখিল সৰ্ব্বাঙ্গে অব্যঞ্জন মাখিয়া বিশ্বেশ্বর •আসিয়া দাড়াইয়াছে। পরিশ্রমে সৰ্ব্বাঙ্গ দিয়া ঘাম ঝরিতেছে, অদ্য কেহ নাই দেখিয়া বিশ্বেশ্বখ মন্দিবের মধ্যে প্রবেশ করিল। সাবিত্রী অঞ্চল দিয়া স্বামীর গাত্রে ব্যঞ্জন করিতে করিতে বলিল “তুমি কেন এত পরিবেশন করে গিয়েছ?” “আর তুমি ?” বলিয়। বিশ্বেশ্বর হাসিল । সাবিত্ৰী তাড়া ওড়ি দেবীর চুণামৃত এক গ্লাশ সরবং স্বামীর হস্তে দিল। পান করিয়া স্নিগ্ধ কণ্ঠে বিশ্বেখর বলিল “সাবিত্ৰী আজ কোন তারিখ মনে পড়ে ?” ‘পড়ে’ বলিয়া সাবিত্রী হাসিল । "আঞ্জ এত কাজের মধ্যে রয়েছি তবু ঘুরে ঘুরে সেই কথাই মনে আসছে। আচ্ছা সাহিত্রী যদি তারা বিয়ের সময় সে রকম কাও না বাধাত, ত কি হ’ত ” “ওকথা আর কতবার শুল্ব! বেশ হ’ত, খুব হ’ত ।
- আমারি বুঝি এক খুব হ’ত, মশায়
কি সাধু!” সাবিত্রী স্নিগ্ধনেত্রে স্বামীৰ পানে চাহিয়া মণিারে’র তখন যদি •লে কাণ্ডটা হয়ে যেত বোধহয় याभि कि छूहे डtगमन ऊांन कब्रटङ भाब्डभ না। মা ভাবনা থেকে যে উদ্ধার পাচ্চেন সেই যেন আমার পরম লাভ, বোধ হচ্চিল । কোন আশা বা বাসনা তখন ধেন করুবা ও ক্ষমতা ছিল না ।” বিশ্বেশ্বর অনিমেষলোচনে সেই ভাবময়ী প্রেমময়ী মূৰ্ত্তিব পানে ? চাহিয়া রহিল, মনে মনে বলিল “তুমি এমনি সন্ন্যাসিনী সাবিত্রী ছিলে বটে, নহিলে কি অজ্ঞানাচ্ছন্ন মৃত স্বামীর নবজীবন দিতে 1” g সৌম্য। ক্ষৌমবস্ত্র অন্নপূর্ণ একটা অতি ক্ষুদ্র কুন্দ কলিকা তুল্য শিশু আনিয়া সাবিত্রীর অঙ্কে দিয়া বলিলেন “এটা যে গল! শুকিয়ে মারা গেল, এমন মা দেখিনি কি স্তু।” বিশ্বেশ্বয় ত্রস্তে তষ্ঠ দ্বার দিয়া পলtষ্টতে পলাইতে একলার লুব্ধ নয়নে মন্দিরের চাহিয়া লইল, দেখিল অন্নপূর্ণার প্রেমময়ু-প্রতিমা • মাতৃত্বের পূর্ণমুৰ্বিতে জগতে অজস্র স্নেহধারা বর্ষণ সমাপ্ত ঐনিরুপম দেবী । ভিতর করিতেছেন । অন্বেষণ । } { ] বিল্বমঙ্গলের প্রতি চিন্তামণি { ہی* আমারে খুজিছ কিগে ওগো প্রিয়তম! পলক-বিহীন নেঞ্জে সারা অঙ্গে মম অখণ্ডিত কৌতুহলে ? ঘন কৃষ্ণালকে অরুণাক্ত বর্ম-বীথি, ললাট-ফলকে উধা-জ্যোতি, মুকুলিত বসন্ত-ীেবন হৃদি-কুঞ্জে, রূপ-জ্যেi’মা করিয়া দর্শন সৰ্ব্বদেsে, ক্ষণ-মোহে হ’য়ে আত্মহারা : তত্ত্বর অ শুকু রূপে বিহালের পারা নিমজ্জিত কেন সৰ্থে ? 爾