৩eশ বর্ষ, দ্বাদশ সংখ্য। । अक्लिड इहेब्र পড়িবে ।” श्उबाश् बूकिन দৃষ্ট খণ্ডিত দৃষ্ট-আধ্যাত্মিক দৃষ্টির সমগ্রত उॉशब' न्तहे । कि३ ऍाशद्रा भांनषखि cष কতদূর অগ্রসর হইতেছে তাহার কোন সংবাদ রাখেন না, তাহারা সকল বড় জিনিসকেই পরিহাস করিতেই থাকিবেন। ইহাদেরি জন্য কি ম্যাথিউ আরনল্ডকে ‘कनिन्5ाईंन' कथाül खेढ़ावन कब्रिtङ झ हे ब्रांछ्णि ? (8) • ডাকঘরের মূলভাব না হয় বুঝা গেল, কিন্তু ডাকঘর, চিঠি, ‘রাজা প্রভৃতি ব্যাপার কি ? এই যে কল্পনাব্যাকুল সৌন্দর্য্যাম্বভূতিময় চিন্তু ইহাকে রুগ্ন করিয়া ঘরে আবদ্ধ করিয়া রাথিবীরই বা তাৎপৰ্য্য কি এবং রাজার চিঠির জন্য উৎকণ্ঠি গু করিয়া তুলিবারই বা অর্থ কি ? * & আমরা যে রুগ্ন এবং বদ্ধ কেন, তাহার কারণ জিজ্ঞাসা করিবার কি প্রয়োজন আছে ? আমব বাহির হইতে চাই, একথাটা যতখানি তভখানি সভ্য এই কথাটা ও যে আমাদের অন্তরে বাহিরে নানা বাধ৷ छझाहेब्र स्नाtछ । दाङ्गदाग्न कि आभाप्लब्र বন্ধ ঘরে অভিসারের" শীর ভাষ মাসে না ? कि ढ शब्र, दै१िन कि ७रु,ि निtष५ कि সামান্ত? মাধবদত্ত-কবিরাজরূপী সংসাৱতে আছেই, মৃধাও, আধি। যে আধখানা দরজা খোলা श्रttइ डाश७ दक कब्रिब्रां निtङ 5ां★ ! ওগো মৃদুর, বিপুল মুদুর তুমি যে • ৰাঙ্গাও ব্যাকুল বঁাশী . to न डा, o ७ॉक६ व्र । * ১১৫৫ कt* श्रांभांब्र • क्लक छ्ब्रांब्र সেকথা যে ঘাই পাশরি! কিন্তু কল্পনা তে বাধ মানে না, সে যে भाषा भगिब्र गर्लङ्ग डेस्प्डि ! তার পণ, সে সব দেখিবে, সব কিছুর অধুনা ।
- সম্ভোগ কহিবে , কিন্তু সন্ধাবেলখ তাহাকেও কুলায়ে ফিরিতে হয় ! তখন বলিতে হয় :- .
অনেক দেখে ক্লান্ত এখন প্রাণ ছেড়েছি সব সুকন্মতের আশা। • এখন কেবল একটি পেলেই বাচি - খেয়া । এইরূপে কবির জীবন যখন গিয়া श्रा५Iाग्नि क छौवtन भिणिब्र! याचै, ७९न मै একটি মাত্র ইচ্ছা প্রাণ জুড়িয়া বাজে, ষে তার চিঠি চাই,—তিনি কবে আসিবেন ? সেইখানেই যে সমস্ত বিচিত্রতার অবসান, , সেইখানেই সমস্ত জীবনের পরিপূর্ণ পরিসমাপ্তি ! নাটিকার মধ্যে এই ষে এক ভাব হইতে আৰু এক ভাবে গিয়া পড়িতেছি, ( pro • gression of thought ) to to etet: মধ্যে একটি গতিসঞ্চার হইয়াছে। এখন আর পথের ধারে "অনেকের সনে দেখ’ নয়, এখন ঘরের মধ্যে চিঠির জন্ত অপেক্ষা করিয়া থাক1, এখন আর বহু বিচিত্রতামন্ত্র দিন নয়, এখন শীতল অন্ধকারপূর্ণ রাত্ৰি ! নাটিকার 'পরিণামটা আমার স্পষ্টতই মৃত্যু বলিল মনে হয়। রবীন্দ্রনাথের কবিতার পাঠক মাত্রেই জানেন যে, তিনি জীবনকে এবং মৃত্যুকে স্বতন্ত্র করিয়া দেখেন না, তিনি মৃত্যুকে জীবনেরই পূর্ণতর পরিণাম বলিয়া মনে করেন। ‘সিন্ধুপারে” কবিতাটিতে এই