չ3 , কারা গায়ে হলুদ দেখা তুচ্ছ জ্ঞান করিয়া বাজদারদের নিকটে ছুটিয়া গিয়া অবাকৃ ভাবে সারি বাধিয়া দাড়াইল । শঙ্খ ও হলুধ্বনির মধ্যে পাত্রের গাত্র হরিদ্র শেষ হইল। বড় দিদি ডাকিলেন, খুড়িমা তুমি আগে আশীৰ্ব্বাদ কর তবেত সবাই করবে।” “তোমরাই করন বাছা তা হলেই সব হবে ।” “না না তা কি হয় ?” সকলের নিৰ্ব্বন্ধে খুড়শাশুড়ী বুষ্ঠিত ভাবে পুত্রকে আশীৰ্ব্বাদ করিয়া ধানদুৰ্ব্বার পাত্ৰখান, সকলের হাতের নিকটে ধরিতে লাগিলেন। আশীৰ্ব্বাদ ক্রিয় শেষ হইলে খুড়িমা সকলের হাতে পান সুপারী সন্দেশ ও সধবাদের ললাটে সিলুর দিয়া দিলেন। ওদিকে বালিকামহলে ब्र१ नाथांनब्र भूम পড়িয়া গেই। শুধু বালিকার নয়, শেষে সকলেই সে পৰ্য্যায়ভুক্ত হইয়া পরম্পরকে রঙে ডুবাইতে লাগিলেন। একজন বয়স্থ বধু বয়কে তৈল মাথাইতে লাগিল। পান সুপারী দেওয়া শেষ হইলে খুড়িম বলিলেন “আর দেরী ক’রন, সবাই তেল হলুদ মেখে নেয়ে এস। বড় বৌমা তোমরাও নাইতে যাও বাছা । তুমি ছোট বেীমা, গোপালের বেীকে নিয়ে নিরিমিষে যাও!” ওবাড়ীর মেজীেমা नरदोभ• श्रृङ्खुत्बारदोब ८डाबब्रे गद अँध्रु যাও, আরও যাকে পাও জুটিয়ে নাও ! তোমাদের জল বাটন ঝিয়ের দেবে । নলিনি, আইবড় ভাতের পরমান্ন রাধ বি কি বলিস্ ?” *ই্য ছোট ঠাকুম হ্যা, আমি কাঞ্চার পায়েস রাধৰ ” “নে তবে আর রং থেলিসনে । হলুদ মাখলিনে ? একালের মেন্থের হলুদ মাখেন । আমরা সেকালে বিয়ে ৰাড়ীতে কত ভারতী । জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৮ হলুদ মেখেছি,—ন বড় বেীমা ?” মেজদিদি সহাস্তে বলিলেন “দুঃখ করুন। বtছা । তোমার ছেলের গায়ে তার শোধ তুলে দিয়েছে ! অমনি করে কি হলুদ স্থায় বরের গায়ে ! প্তাখত অন্যায় ! রমা ঠাকুরপো তুমিই বা কেমন ? ছুড়ীগুলো যাধুলী করছে আর চুপ করে আছ?” সেজদিদি কলহাস্তে বলিলেন, চুপ ক’রে থাকুবেন ত আজও তেরি মৈরি করবে নাকি ? পাচদিন চোরের একদিন সাধের ” মেজদিদি বলিলেন “আয় ভাই ঠাকুরপো नाईtई দি, নইলে ওরা আরও দুর্দশ করবে!” পরামাণিক ছাক দিল “আমায় তেল হলুদের বটটা দাওনা গে, কৰ্ত্ত ওদিকে বকাবfক করছেন, এখনি আমায় কনের বাড়ী রওনা হতে হবে । ছঘণ্টা আর সময় আছে তিন ক্রোশ হাটতে হবে!” রূপার বাটতে বরের ব্যবহৃত তৈল ও হরিদ্রাবট কন্যার গার হরিদ্রার জন্তু পরামাণিকের হাতে দেওয়া হইল। এদেশে গায়হলুদের তত্ত্বের বুযোৎসর্গ ব্যাপার চলিত নাই ! বড়জোর এক ঘড়া তেল ও কিছু
- সন্দেশ, হরিদ্রার সঙ্গে প্রেতি হইয়া থাকে।
বালিকা ও বধূর খুড়মার নির্দেশ মত হলুদ তেল তেমন না মাখিলেও রঙে আপাদমস্তক রঞ্জিত হইয়া সাবান গামছা ইত্যাদি লইয়া ঘন বৃক্ষাচ্ছাদিত গ্রাম্যপথ মুখরিত করিতে করিতে ঘাটে গিয়া পড়িল । দীর্ঘিকার স্থির কালোজল অনেক দিন পরে অধীর তরঙ্গে সচকিত, এবং বধূদের গাত্র ও বস্ত্রম্বলিত লাল রঙ্গে রঞ্জিত হইয়া উঠিল। যিনি নিরামিষে 劍 बांझे८ङ श्रांनिडे इहेब्राझिालन उिनि नानारख বলিলেন “দেখ্রিস ভাই, সাবান ছোয়াসনে, আমরা ঠাকুরভোগের ঘরে যাব ।”