পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ృవీ: বসিয়া পড়িলেন। বরকেও স্নান করাইয়া “শুভ গন্ধাধিবাসে’র জন্ত নিকটে বসান হইল । • বাহিরে ৮১• খান গোশকট রঙিন সতরঞ্চিত “ছাপ্পোর” ঘিরিয়া, বাশের গায়ে ও গরু মহিষের শৃঙ্গে নানা বর্ণের দাগ কাটিয়া বর যাত্রী লইয়। যাইবার জন্ত প্রস্তুত হইয়া রহিয়াছে। পান্ধীর বেছারার নিরীহ গাড়োয়ানদের সাহঙ্কারে বলিতেছে "আরে তোমরা গিয়ে সেই গায়ের কোগে পৌছিবার পর ও যদি আমরা রওনা হই তো আগে গিয়ে পৌছুব | তোমরা তাগাদ করে বেরিয়ে পড়ন।” ! তাহদের গৰ্ব্বে ক্রমে অসহিষ্ণু হইয়৷ . উঠিয়া, জনৈক যুবা গাড়োয়ান বলিল “যাবিত ভার কাধে ব’য়ে । কঁাধ ও যা মাথা ও তাই —মাথায় ব’য়ে সোয়ারি নিয়ে যাবি তার আবার এত রহস্কার"! আমরা তোল নবাব পুত্ত্বরের মত ঘুতে ঘুতে আয়েগ করে যাব। তোদের মত ত কঁাধে বইব না । জনৈক বেহার উত্তর দিল “র্কাধে কে না বন্ধ ! এই গরু মোম, ওনারাও তে। মানুষ ! ওনার কি কাধে বইবেন না ?” এ অকাট্য প্রমাণে: গাড়োয়ান বেচার। আর প্রতিবাদের পথ পাইল না! রমূল্য “আমকেষ্ট” রভয় প্রভৃতি যুবকের মাথায় টের দিখি কাটিয়া, গায়ে ইন্ত্রিকরা ডবল ব্রেষ্ট্রের কামিজ এবং তদুপরি অৰ্দ্ধ মলিন “কোৰ্ব" বা “উড় নি” পরিয়া,— কোমর বাধিয়া সকলের উপর সর্দারি এবং বরষাত্রীর সকল বিষয়ের তদারক করিয়া বেড়াইতেছে। “কেলার — এই তামাকের সরঞ্জাম তোমার জিম্বা, রাস্তায় যেন তখন এটা কই-ওটা কই বলে, গোল বাধিওনা | তামুক চাইলেই যেন সবাই পান্‌! রং মশাল छांब्रडौ । জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৮ তুবড়ী হাউয়ের ঝুড়িক’ড হুরমুৎ ভাই তোমার জেম্বা, গাড়ীতে যেন ভাঙ্গেনী বা লই হয় না ! সব গাড়ীতে বিছনা পাত হ’য়েচে ত? দাদাঠাকুর -গাড়োয়ান আর বেহারদের সব খাইয়ে দেন, এর তবে সব বধ৷ ছাদ করতে পাৰে। রায় বেশের দল যে এখনো এসে পৌছুলনা । থাকবে তানার প’ড়ে। বfজন্দার ভাই সব থেয়ে লাও, এখনি “ছি আচার” আরম্ভ হবে, তোমরা তখন বাজানো গয়াস তুলবে! আছি: দাদাঠাকুর এখনো আপনারা থেতে বসলেন না ? দোপব গড়িয়ে যায় ! তিন ক্রোশ যেতে হবে, পারপারানি, ঝড় ঝ্যাওর্টার সময় ! এসব শুভ কৰ্ম্মে একটু আগাম শুভ যাত্র করাই ভাল ।” बब्बमाजौ दालतूरुशूदांद्र धाशद्रॉनि नभां”नाहरु যথাসাধ্য বেশভূষা করিয়া গোষানারোহণ করিলেন । কেবল বর ও বরকর্ভার পান্ধী এবং রমূল্য প্রভৃতি "সেচ্ছাসেবকে”র কেহ কেহ বর লইয়। রওন। ইহরার জন্ত অপেক্ষায় রছিল। “ওগো আব দেরী ক’রন, কি কি করবে ক’রে লীও না”! পরামাণিকের চীৎকারে সন্ত্রস্ত হইয়া এয়োর সব একত্র হইল। সেজদিদি বলিলেন “খুড়িমা আমরা হাতে স্থতো বেধেছি, তুমি বাছ দশবার জপ করে একটু জল মুখে দিয়ে এস, নইলে বর রওনু করা হবে না।” বরকে একখানা ঝাপের উপর দাড় করাইয়া চারি দিকে সাতজন এয়ে দাড়াইল এবং নলীব স্থত খুলিয়া বরের চতুদিকে সাত থেই বেষ্টন করিয়া দিল । সধবার সেই স্বত্র হস্তে ধরিয়া সাতবার বরের পারে ও লগাটে ছোয়াইঃ