পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S Nobo ७iब्रडौ । والان لا ,ة 5ة সুন্দর সুগম্ভীর এবং শান্তিময় আনন্দরসে সম্পূর্ণ সত্য হত তাহলে কিজন্তে আজ উপাসন পরিপূর্ণ। করতে এসেছি, কোন ভয়ঙ্কর শুষ্ঠতাকে আজ • অথচ এই পূৰ্ব্বপশ্চিমের মধ্যে ব্যবধান . প্রণাম করতে বসেছি ? তাহলে বিষাদে কোনোখানেই নেই। আজ যেখানে বর্ষশেল আমাদের মুখ দিয়ে কথা বেরত না, আতঙ্কে কালই সেখানে বর্ষারম্ভ—একই পাতার এ আমরা মরে বেতুম । পৃষ্ঠায় সমাপ্তি, ও পুষ্ঠায় সমারম্ভ-কেট কিন্তু স্পষ্টই যে দেখতে পাচ্চি জীবনের কাউকে পরিত্যাগ করে থাকৃতে পারে না । সমস্ত পাওয়া কেবলি একটি পাওয়াতে, এসে পুৰ্ব্ব এবং পশ্চিম একটি অখণ্ড মণ্ডলের মধ্যে , ঠেকচে—সমস্তই যেখানে ফুরিয়ে যা৯ে পরিপূর্ণ হয়ে রয়েছে, তাদের মধ্যে ভেদ নেই সেখানে দেখচি একটি অফুৰন্ত আবির্ভাব । বিবাদ নেই—একদিকে যিনি শিশুর, আর এইটিই বড় একটি আশ্চৰ্য্য পাওয়া । একদিকে তিনিই বৃদ্ধের। একদিকে তার অহরহ নূতন নূতন পাওয়ার মধ্যে যে পাওয়া, বিচিত্র রূপের দিকে তিনি আমাদের আশীৰ্ব্বাদ তাতে পরিপূর্ণ পাওয়ার রূপটি দেখা যায় না। করে পাঠিয়ে দিচ্চেন, আর একদিকে তার তাতে প্রত্যেক পাওয়ার মধ্যেই পাইনি পাইনি একরূপের দিকে, আমাদের আশীৰ্ব্বাদ করে কান্নাট থেকে স্বায়—অস্তরের সে কাপ্পার্ট আকর্ষণ করে নিচ্চেন । সকল সময়ে শুনতে পাইনে, কেননা আশা আজ পূর্ণিমার রাব্রিতে বৎসরের শেষদিন তখন আমাদের টেনে ছুটিয়ে নিয়ে যায়, সমাপ্ত হয়েছে। কোনো শেষ যে শূন্ততার মধ্যে কোনো একটা জায়গায় ক্ষণকাল থেমে এষ্ট শেষ হয় না—ছনোর যতির মধ্যে ও ছন্দের না-পাওয়ার কান্নাটাকে কান পেতে শুনতে সৌন্দৰ্য্য যে পূর্ণ হয়ে প্রকাশ পায়—বিরাম যে দেয় না। কেবল কৰ্ম্মের অভাবমাত্র নয়, কৰ্ম্ম বিরামের . . কিন্তু একটু একটু করে রিক্ত হতে হতে মধ্যেই আপনার মধুর এবং গভীর সার্থকতাকে ‘ अडबैश्च। যে পাওয়াৰ মধ্যে এসে পৌছে দেখতে পায় এই কথাটি আজ এই চৈত্র. সেটি কি গভীর পাওয়া কি বিশুদ্ধ পাওয়া ! পূর্ণিমার জ্যোৎস্নাকাশে যেন মূৰ্ত্তিমান . হয়ে সেই পাওয়ার যথার্থ স্বাদ পাৰামাত্র মৃত্যুভয় প্রকাশ পাচ্চে। স্পষ্টই দেখতে পাচ্চি জগতে চলে যায়—তাতে এ ভয়টা আর থাকে না ৰা-কিছু চলে যায় ক্ষয় হয়ে যায় তার দ্বারাও যে, যা-কিছু যাচ্চে তাতে আত্মার কেবল সেই অক্ষয় পুর্ণতাই প্রকাশ পাচ্চেন। ক্ষতিই হচ্চে । সমস্ত ক্ষতির শেষে সে অক্ষয়কে নিজের জীবনের দিকে তাকাতে গেলে দেখতে পাওয়া যায় ঠাকে পাওয়াই আমাদের এই কথাটাই মনে হয়। কিছু পূৰ্ব্বেই আমি পাওয়া । বলেছি তোমাদের বয়সে তোমরা যেমন প্রতি- নৃদী আপন গতিপথে দুই কুলে দিনরাত্রি দিন কেবল নুতন-নুন্তনকে পাচ্চ, আমাদের নুন্তন নুতন ক্ষেত্রকে পেতে পেতে চলেবয়সে আমরা তেমনি কেবল দিতেই আছি, সমুদ্রে ধখন সে এসে পৌছয় তখন আর নূতন আমাদের কেবল যাচ্চেই ! এ কথাটা যদি মুতলজে পায় নী—তখন তার দেবার পাল ।