a৫শ বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা । ৫খন আপনাকে সে নিঃশেষ করে কেবল দিতেই থাকে। কিন্তু আপনার সমস্তকে দিতে দিতে সে যে অন্তহীন পাওয়াকে পার দেষ্টটিষ্ট ত পরিপূর্ণ পাওয়া। তখন সে দেখে আপনাকে অহরহ রিক্ত করে দিয়েও কিছুতেই তার লোকসান আর হয় না । বস্তুত কেবলি আপনাকে ক্ষয় করে দেওধাই অক্ষয়কে সত্যরূপে জানবার প্রধান উপায় । যখন আপনার নানা জিনিষ থাকে তখন আমরা মনে করি সেই থাকাতেই সমস্ত কিছু আছে, সে সব খুচলেই একেবারে সব শূন্তময় হয়ে যাবে। সেই জন্তে আপনার দিকটা একেবারে উজাড় কবে দিয়ে যখন তাকে পূর্ণ দেখা যায় তখন সেই দেখাষ্ট অভয় দেখা, সেই দেখাষ্ট সত্য (4 || ७३ छप्कृहे भःणाहद्र क्रम्न श्राप्झ् शृङ्का আছে। যদি না থাকৃত তবে অক্ষয়কে অমৃতকে কোন অবকাশ দিয়ে আমরা দেখতে পেতুম, তাহলে আমরা কেবল বস্তুর পর বস্তু, বিষয়ের পর বিষয়কেই একান্ত করে দেখতুম, সত্যকে দেখতুম না। কিন্তু বিষয় কেবলি মেঘের মন্ত সরে যাচ্চে, কুয়াশার মত মিলিয়ে যাচ্চে বলেই যিনি সরে যাচ্চেন না, মিলিয়ে যাচ্চেন নী তাকে আমরা দেখতে পাচ্চি । তাই আমি বলচি, আtঞ্জ বর্ষশেষের এই বাহিতে তোমার বদ্ধ ঘরের জানলা থেকে জগতের সেই যাওয়ার পথটার দিকেই মুখ वाऽिग्न ७कबाब उाकिtब्र cनष। *किहूहे পাচে না, সবই চলেছে এইটিই লক্ষ্য কর। গণ শাস্ত করে হৃদয় শুদ্ধ করে এই দিকে দেখতে দেখতেই দেখবে, এই সমস্ত যাওয়া *** श्एफ़ यमन ५कः १ाक श्रि रत्न বর্বশেষ । '; చీఫె আছে। দেখতে পাৰে “বৃক্ষ ইব স্তন্ধে দিৰি তিষ্ঠত্যেকঃ ।” সেই এক ধিনি, তিনি অন্তরীক্ষে বৃক্ষের মত স্তব্ধ হয়ে আছেন। জীবন যতই এগক্ষে ততই দেখতে পাচ্চি, সেখানেও সেই এক যিনি তিনি সমস্ত যাওয়া অসার মধ্যে স্তব্ধ হয়ে আছেন । নিমেৰে নিমেষে যা সরে গেছে ঝরে গেছে, যা দিতে হয়েছে তার হিসাব রাখতে কে পারে, তা অনেক তা অসংখ্য, কিন্তু এই সমস্ত গিয়ে সমস্ত দিয়ে ধাকে পাচ্চি তিনি এক ! গেছে গেছে এ কথাটা যতই কেঁদে বলি না কেন, ङिनि श्राहकृन, डिनि पञां८छ्न ७झे कशाüाझे সকল কায় ছাপিয়ে জেগে উঠচে। সব গেছে এই শোক যেখানে জাগচে, সেখানে ভাল করে তাকাও, তিনি আছেন এই প্ৰচল আনন্দ সেগানে বিরাজমান । যেখানে যা কিছু সমস্ত শেষ হয়ে যাচ্চে সেই গভীর নিঃশেষতার মধ্যে আজ বর্ষশেষেধ দিনে মুখ তুলে তাকাও-দেখ, বৃক্ষ ইব স্তন্ধে দিবি ভিষ্ঠত্যেক: চিত্তকে নিস্তব্ধ কর, বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের সমস্ত গতি নিস্তব্ধ হয়ে যাবে, আকাশের চন্দ্রতার স্থির হয়ে দাড়াবে, অণুপরমাণুর অবিরাম নৃত্য একেবারে থেমে যাবে, দেখবে বিশ্বজোড় ক্ষয়মৃত্যু একজায়গায় সমাপ্ত হয়ে গেছে—কলশব্দ নেই চাঞ্চল্য নেই, সেখানে জন্মমরণ এই নিঃশব্দ সঙ্গীতে বিলীন श्ष्ब्र ब्र८ब्र८छ,-ठूक हेक् स्वरको ििव তিষ্ঠত্যেক: । & - আজ আমি আমার জীবনের দেওয়া এবং প্লাওয়ার মাঝখানের আসনটিতে বসে র্তার উপাসনা করতে এসেছি। এই জায়গাটিতে তিনি ৰে আজ আমাকে বসতে দিয়েছেন
পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/১৬০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।