বৈশাখ, ১৩১ বৰ্য-বরণ | . এস তুমি এস নুতন অতিথি ! . উষার রতন-প্রদীপ জালি ; রৈদ্র এখনো হয়নি অসহ w এখনো তাতেনি পথের বালি । মধু যামিনীর মোতিহার ছিড়ে ছড়ায়ে পড়েছে মন্তয়া ফুল, তোতার তুতিয়া রঙের নেশায় • বনভূমি আঁজ কী মশগুল ! রেশমী সবুদ্ধে সাজে দেবদার, পশমী সবুজে রসাল সাঙ্গুে, আৰুতু ধরার কিশোঙ্ক গরব • সবুজের মখমলের মাঝে। কুত ফুল আজি ধড়িছে ঝরিয়া,—- . পড়ুক ঝরিয়া নাহিক ক্ষতি ; হালুক হাওয়ার দিন সে ফুরাল, উদিল জীবনে তপের জ্যোতি । বসন্ত আজি মাগে অবসর o যৌবন শোভা পড়িছে ঝরি ; চির-নবীনেরওগে নব দূত । তোমারে আজিকে বরণ করি এস গো মৌন ! মৰ্ত্ত্যভুবনে . নীরব ছুরণে এস গো চুলে, e তরুণ-তরলু স্বচ্ছ আঁধার o উঠিছে দুলিয়া হাওয়ার দোলে ওগৈ পুরনারী ভরি’ হেম ঝারি
- চন্দন বারি ঢালে গো ঢালে। শিরীষ ফুলের পেলব কেশর ।
• আকাশে রিছায় উষার আলো । এস গো নুতন । রঙ্গার মতন এস আলোকের চতুৰ্দ্দোলে, t অশোকের ফুলে বুলে মধুকর আমের কুঞ্জে কোকিল ভোরে। আদি প্রভাতের প্রসন্ন প্রভা পরাণে আবার মিলাও অনি’ ভুলায়ে দাও গো শোচন রোদন "পুরাণের “পরে পর্দা টানি’ । বাসি স্বপনের কজ্জল-লেখা হয়তো নয়নে রয়েছে লাগি' তাম্বুল-ব্লাগ রয়েছে অধরে সে ক্রটির ক্ষমা নীববে মাগি। মঙ্গলtরতি করিছে পাখীর চামেলি বরিষে লাজাঞ্জলি, পুণ্যাহ! ফিরে এস গো জীবনে প্রভtয়,ভুবন সমুজ্জলি’ ৷ উচু মুরে বেঁধে তুলেছি সেতার বাজা ও তাহারে যেমন পুী, দীপকে বহিরে মেঘে মল্লারে কখনো হাসিয়া কথনে রুমি’ । চন্দন-লেখা দ্বারে দ্বারে,আজি’ - বদন-মালা ছলিছে বায়ে, পেয়ার ফুলের রেশমী মিঠাই
- ছড়ায়ে পড়িছে দধিণে বায়ে ! উৎসব-স্বরে বাঁশী বাজে পুরে
অতিথি আলয়ে এস হে তবে, সাক্ষী দেবতা, তোমায় আমায় সপ্তপদীর অধিক হ’বে । রৌদ্র তখন রহিবে না মূছ, তাতিয়া উঠিবে পথের বালি, তবু এস তুমি, অজান পথিক ! , আশার রতন-প্রদীপ জালি । àstrora-roof az,