रैरे ● উপভোগ্য । বঙ্গের স্বৰ্গীয় ছোটলাট উডবরণ সাহেব, এখানকার নির্জনতা এবং মন্দিরের কারুকার্য্য দেখিয়া মুগ্ধভাৰে শতমুখে প্রশংসা করিয়া গিয়াছেন। ডাঃ রাজেন্দ্রলাল মিত্র, মুক্তেশ্বল্প-গাত্রস্থ কারুকাৰ্য্যের যে বিবরণ লিপিবদ্ধ করিয়াছেন, আমরা এখানে তাহার किङ्गनश्° उँकन्न कब्रिटोभ । @
- একটি মহিলা, এক দণ্ডায়মান হস্তীর উপরে আরোহণ করিয়াছেন এবং সম্মুখস্থ এক অসিচৰ্ম্মধারী অক্সরের বিরুদ্ধে তাহার তরবার উন্মুক্ত। এক ব্যক্তি ভগবান শিবের উদ্দেশে দান করিতেছেন। হস্তিযুথের সহিত সিংহলের সংগ্রাম হইতেছে। কোথাও যুবতী রমণীগণ । কেহ নৃত্যপরায়ণ, কেহ ক্রীড়াবিললিতা এবং কেহবা মৃদঙ্গ বা তানপুরা বীণাবাদননিরতা ভীষণদর্শন জীবজন্তুগণ বিপুল ভার সকল বহন করিতেছে। সাধুগণ শিবার্চনার তদগতচিত্ত একজন সন্ন্যাসী শিষ্ণুকে উপদেশ দিতেছেন । আর একজন তালপত্রে লিখিত পুস্তক ભાઠું করিতেছেন। বইখানি একট টুলের উপরে স্থাপিত। একটী ছাতির নীচে এক মহিলা गास्त्राहेब्र श्राप्झ्न। स्राब्र ७क्छन ७को দরোজার কাছে দাড়াইয়া,—তাহার হাতে একটী পায়রা। আরো কতকগুলি রমণী, কেহ তরুচ্ছায়া উপভোগ করিতেছেন এবং কেহবা কচ্ছপের উপরে দঁাড়াইয়া আছেন। শেষোক্ত মুটি পৃথিবীদেবীর।” ( Antiquieties of Orrissa Vol. II.) রাজারাণী মন্দিরও উৎকল স্থাপত্যের আর একটা শ্রেষ্ঠ নিদর্শন। ইহার স্তম্ভের নীচে ठिमणै शांउँौ हैंप्ले श्रांक्लिब बनिब्र श्रादह ।
ভারতী । অtধtঢ়, ১৩১৮ তাহার উপরে তিনটী সিংহ,—কেশরীরাজংশের বিশেষ চিহ্ন। আরো উচুতে একটা নাগিনী তাহার সপ্তফণাযুক্ত মাথা লইয়া,স্তম্ভের উদ্ধাংশ অলঙ্কৃত করিয়াছে। এই নাগিনীদের মূৰ্ত্তি উৎকলের সমস্ত মন্দিরেই সংখ্যাতীত । শুধু উৎকল বলিয়া নয়, সমগ্র ভারতের স্থাপত্যে, ভাস্কর্য্যে এবং চিত্রমালায় নাগ নাগিনীর মূৰ্ত্তি থোদিত বা অঙ্কিত দেখা যায়। এদিকে আর্য্যশিল্পিগণের একটা অহেতুক প্রয়াস দেখিতে পাওয়া যায়। মূৰ্ত্তি মানুষেরই মত,—কেবল শিরস্থ সফন-সপ তাহীদের পৃথক জাতিত্বের একমাত্র পরিচয় । কাহাবও মাথায় একটির অধিক সাপ নাই ; আবার কাহার ও মস্তকোপরি সপ সংখ্যা একাধিক । দ্বারপথের উপরে নবগ্রহ শিলা । তাছাতে রবি, চন্দ্র, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি, রাহু ও কেতু--এইট নয়ট গ্রহের প্রতিমূৰ্ত্তি। উৎকলের মন্দিরমালার, এই নবগ্রহশিলার .প্রাচুর্য ও বড় কম নয় । নাগনাগিনীর মূৰ্ত্তি অপেক্ষা ও ইহার সংখ্যা বেশী। এবং কি শৈব, কি বৈষ্ণব,—সকল ধৰ্ম্মাবলম্বীর মন্দিcরই ইহার ক্ষোদন-চিত্র নজরে পড়িয়া যায় । উড়িষ্যার মনিীয় নিৰ্ম্মাণের আদর্শ বিবিধ । প্রথম আদর্শ,—যtহা আমরা মুক্তেশ্বর ও পরশুরামেশ্বরের দেবালয়ে দেখিতে পাই । আর ভুবনেশ্বরের মহামন্দির দ্বিতীয় আদশীমুগাল। এই আদর্শের বিভেদ ধরিয়া বিচাৰ করিলে, মন্দির নিৰ্ম্মাণের কালনির্ণয়-সম্বন্ধে কোন গোলমালের ভয় থাকে না। ’ অনন্তবান্বদেবের মন্দি, মূল কনি cमब्रौभङ कब्र इहेब्रां८झ । किरू निम्नांडि** গণে সতর্ক দৃষ্টি ইছার উপরে পড়িবার
