পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৫৭ বর্ষ, প্রথম সংখ্যা । তাঙ্কাতে যে জল আছে সুধা আছে। মাকাল ফলে রঙ্গ আছে রস নাই তাহার আদর কেনই বা কর না ? • শুিল্পের যে মূৰ্ত্তিব ভিতরে অমূৰ্ত্ত নাই সে সুগঠিত হইলেও কুরূপ আর বাহাতে অমুক্ত আছেন অথচ সুগঠিত নয় সেও আমাদের, কাছে সুরূপ । কেবল নিজের সৌন্দর্য্য বুদ্ধিরট ছাপট শিল্পিগণ যদি নিজের নিজের হাতের কাজে রাখিয় দেয় এবং আমরাও আপন আপন সৌন্দৰ্য্য বুদ্ধিটুকু লইয়াই কেবলু ঘদি শিল্প চর্চাটা করিতে চলি তবে উভয় দিকেই কি বিষম গোলযোগ না বাধিয়া উঠে। ' এটাতে প্রতিদিনই দেখিতেছি শিল্পী সুন্দর বলিয়া গড়িতেছে সাধারণে সেটাকে কুৎসিত বলিয়া বসিয়া আছে । দশ জনে একটা চিত্র বলিল ভাল আর পচিশ জনে বলিয়া উঠিল মন্দ । বাহিরের সৌন্দযে। শিল্পেব প্রতিষ্ঠা এট। যতদিন * • আমাদের বিশ্বাস থাকিবে, যতদিন আমরা •স্ব স্ব রুচি অম্বরে শিল্পকে দেখিতে চলিব, ততদিন, ভিন্ন ভিন্ন মতের সংঘর্ষ চলিতে থাকিকে বহিঃসৌন্দর্ঘ্যের দিক দিয়া আর্মর লোকরঞ্জন বা পয়সা আহরণ করিবার উপায় স্বরূপ বাজারে যে শিল্পট কাটুতি হয় তাহার • একটা মোটামুটি দর স্থির করিতে পারি কিন্তু যখনই আমরা একটা •যথার্থ শিল্পের সম্মুখে উপনীত হই তখৰই দেখি যে হালে আর পানি পাই না ; দেখি সেখানে স্ন য়ে , बड़ প্রভেদ मां, দুয়েরই সমানু 象 আসন সমান আদর। মনে হয় শিল্পী কেবল খেলা কবিয়া গেছে রঙ্গে বেরঙ্গে একটা জট সেটা কালোর অালে ।

  • >

পাকাইয়। রাখিয়া গেছে, শিল্পী যে কিছুমাত্র মনোযোগ দিয়া - রেখাগুল টানিয়াছে এমন মনে হয়,ন—তাহার যে কোনকালে সৌন্দর্য্য জ্ঞানু জন্মিয়া!ছল এরূপ"বিশ্বাস করা আম, দের পক্ষে কঠিন হইয় উঠে এবং স্ট্রে সঙ্গে মনও আমাদের কঠিন হইয়া উক্ত প্রকার শিল্প হইতে বিমুখ হয় ! * কেবলমাত্র বহিঃ সৌন্দর্য্যের দিক দিয়া শিল্পকে দেখায় এই বিপদ। কিন্তু তাঙ্গ না করিয়া খোলাটা বাড়ার ভাগ বলিয়া উপবের অংশটা অন্তরের বস্তুকে প্রকাশ করিবার উপায় মাত্র জানিয়া যদি আমরা শিল্পচর্চা f: চাল ৰে আমবু দেপি— আহ শিল্পী কি পেলাই খেলিয়াছে ! ‘ফুল তৈল মিল ভয়ে৷ ফুলেল ● একদিকে তেল ছিম'আর একদিকে ਇਂ। স্কুল, শিল্পী কে এক করিয়া ফুলেল প্রস্তুত করিল। ফলের উপরটা দেখিয়া ফলের আস্বাদ' গ্রহণ করা চলে না, তর্ক চলে বটে। 龜 ** -রাঙ্গ ইষ্টলে মুঙেীল হইলেই ফল যে মিষ্ট হয় তাই নয় পাহাড়ি অতি গঠনে কদৰ্য্য কিন্তু অপূৰ্ব্ব তাঁহার মিষ্টতা ! আবার যেমন সুরঙ্গ যেমন সুডৌল তেমনি মিষ্ট এমন ফলও প্রায়ই দেখা যায় ! সুতরাং উuমর, বলতে বঁধু যে কি স্বডেল কি বেড়েীল সকলেই মধুরন্স থাকিতে পারে। . ফলের অন্তর বাহির বিচ্ছিন্ন দেখার নাম যেমন সেটি চাখা নয় কোন চিত্রের বা কোন মুর্কির বাহির খুথক করিয়া দেখার, নাম F- . e বিছুড় নুষ্টি মিলিছে জো তরবর ছোড় বনধামরী बेङ्गिध्र! তেমনি অস্তর দেখাই