২৭ • তাই আজ এই নিস্তব্ধ আকাশের মধ্যে অতি অনায়াসে দেখিয়ে দিচ্চেন । তিনি দেখিয়ে দিচ্চেন এত বড় বিশ্ব যে এত সহজে সুন্দর হয়ে আছে তার কারণ এর অণুতে পরমাণুতে একটা প্রকাও শক্তি কাজ করচে। সেই শক্তিকে দেথতে পাই সে অতি ভীষণ, সে কাটুচে ভাঙচে টাচে জুড়ছে, সে তাওব নৃত্যে বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের প্রত্যেক রেণুকে নিত্য নিয়ত কম্পান্বিত করে রেখেছে, তার প্রতি পদক্ষেপের সংঘাতে রোদসী রোদন করে উঠচে । ভয়াদিন্দ্রশচবায়ুশ্চ মৃত্যুধাবতি ! যাকে কাছে এসে ভাগ করে দেখলে এমন ভয়ঙ্কর, তারই অখণ্ড সত্যরূপ কি পরম শান্তিময় সুন্দর ! সেই ভীষণ যদি সৰ্ব্বত্র কাজ না করত তা হলে এই রমণীয় সৌন্দর্য্য থাকৃত না । অবিশ্রাম অমোঘ শক্তির চেষ্টার উপরেই এই সৌন্দর্য্য প্রতিষ্ঠিত । সেই চেষ্টা কেবলি বিচ্ছিন্নতার মধ্যে থেকে ব্যবস্থা, বৈষম্যের মধ্যে থেকে সুষমাকে প্রবল বলে উদ্ভিন্ন করে তুলচে। সেই চেষ্টাকে যখন কেবল তার গতির দি ক থেকে দেখি তখন তাকে ভয়ঙ্কব দেখি, তখনই তার মধ্যে বিরোধ ও :বিকৃতি—কিন্তু তার সঙ্গে সঙ্গেই তার স্থিতির রূপটিও রয়েছে সেইখানেই শাস্তি ও সৌন্দৰ্য্য। জগতে এই মুহূর্তেই যেমন আকাশজোড়া ভাঙাচোরার ঘর্ঘরধ্বনি এবং মৃত্যুবেদনার অর্তিস্বর রয়েছে তেমনি তার সঙ্গে সঙ্গেই তার সমস্তকে নিয়ে পরিপূর্ণ সঙ্গীত অবিরাম ধ্বনিত হচ্চে", সেই কথাটি আজ সন্ধ্যাকাশে বিশ্বকবি নিজে পরিষ্কার করে বলে দিচ্চেন—ৰ্তার ভয়ঙ্কর শক্তি যে অগ্নিময় তারার মালা গেথে তুলচে সেই মালা ভারতী । আধtঢ়, ১৩১৮ র্তার কণ্ঠে মণিমালা হয়ে শোভা পাচ্চে, এখনি এ আমরা কত সহজে কি অনায়াসেই দেখতে পাচ্চি—আমাদের মনে ভয় নেই,ভাবনা নেই, মন আনন্দে পুর্ণ হয়ে উঠেছে। মানবসংসায়েও তেমনি একটি ভীষণ শক্তির তেজ নিত্যনিয়ত কাজ করচে । আমরা তার ভিতরে আছি বলেই তার বাষ্পরাশির ভয়ঙ্কর ঘাতসংঘাত সৰ্ব্বদাই বড় করে প্রত্যক্ষ করচি। অধিব্যাধি ভিক্ষ দারিদ্রা হানাহানি কাটাকাটিব মন্থন কে বলি চারিদিকে চলচে। সেই ভীষণ যদি এর মধ্যে রুদ্ররূপে না থাকৃত তাহলে সমস্ত শিথিল হয়ে *दāठे छ८ब्र স্বীকার আয়তনষ্ঠান কদৰ্য্যতার পরিণত হত । সংসারের মাঝখানে সেই ভাষণের রুদ্রলীলা চলচে বলেই তার দুঃসহ দীপ্তভেজে অভাব থেকে পুর্ণত, অসাম্য থেকে সামঞ্জস্ত, বৰ্ব্বরতা থেকে সভ্যতা অনিবাৰ্য্যবেগে উদগত হয়ে উঠচে ; তারই ভয়ঙ্কর পেষণে ঘর্ষণে রাজ্য সাম্রাজ্য একটা . শিল্প সাহিত্য ধৰ্ম্ম কৰ্ম্ম উত্তরোত্তর নব নব উৎকর্ষ লাভ করে জেগে উঠচে । এই সংসাবের মাঝখানে আছেন মহন্তয়ং বজ্ৰমুগুতং--কিন্তু এই মহম্ভথকে যারা স ত্য छ्gन ccश्---लै(व्र1 ब्र[ं चन८९ह ८१८*न नl, উারা মহাসৌন্দর্য্যকেই দেখেন -তবি অমৃতকেই দেখেন—ঘ এতৰছরস্বতাতে ভবfস্ত । অনেকে এমন ভাবে বলেন, নে, প্রকৃতির আদর্শ মানুষের পক্ষে লড়বে श्रार्नर्न ; ८षन, ग। आ८इ ठाई निप्नई প্রকৃতি ; প্রকৃতির মধ্যে ধেন উপরে &ठेवांद्र ८कtन ৰেণু নেই ; সেই জন্তেই মানৰপ্রকৃতিকে
পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/২৯৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।