পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/৩১৬

৩৫শ বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা । छब्रन-भांडू११ ।। శిyసి দলে উপস্থিত হইতে লাগিল। তাহীদের এমন সময় ইদ ধীরে ধীরে সেই-কক্ষে ভিতর কবি আছে, শিল্পী আছে, চিত্রকর আছে, দার্শনিক আছে, বৈজ্ঞানিক আছে--কিন্তু ভাগ্যলক্ষ্মী কাহারও প্রতি প্রসন্নদৃষ্টি নিক্ষেপ কবেন নাই! —অনাদৃত প্রতিভার সমষ্টি ! তাচাদের শীর্ণকায় জীর্ণবেশ কোটরগত চক্ষু—দাৰিদ্র-পীড়িত বিষঃভাব দেখিলে দুঃখ হয় ! প্রতিভাসত্বে ও তাহীদের কদর, লোকে বুঝিল না, এই দুঃখই যেন তাহদের হাড়ে ছাড়ে বধিয়া আছে ! সকলেই আলিয়াছে কি স্ব জাকের মা লৈ কৈ ?—বাহীর জন্ত মবো ভাব এত আয়োজন ! ইয়ার বিলম্ব দেখিয় মবোভ। বিশেষ উদ্বিগ্ন হইয়া পড়িল, শুধু মারোভা কেন, সকলেষ্ট একটু ক্ষুণ্ণ হইল । মবো ভ। সকলেব কাছে- কাছে গিয়া বলতে লাগিল, "কাউঞ্জেসের জন্তই একটু অপেক্ষ করছি !” অবশেষে, ষ্টদার আসিবার সম্ভাবনা নাই দেখিয় আজে স্ককে তাহার কবিতা পাঠ रु:ि * <त! ३३८ ।। আরে , তপন কত কায়দার সহিত কপিগু আবৃত্তি করিতে লাগিল ! যেমন জধষ্ঠ কবিতা, তেমনই জধs তাহাৰ আবৃত্তি उश्रे ! कि इ তবু ঘন ঘন করতালি পড়িতে ***! cरू९ व*ि८, “दाझ्दा !” "মতি সুন্দয় !" "অপুঞ্জ !" এরপ প্রশংসিত হইয়া আর্জেন্ত আরও "ণ টং কবিতা আবৃত্তি করিতে লাগিল । శి 彰 প্রবেশ করিল। আর্জেন্তর দৃষ্টি তখন উদ্ধে। সে ইদাকে দেখিল না । কিন্তু ইদা তাহাকে দেখিল— নুতন চোখে ! সেই মূহূৰ্ত্তেই ইদার ভবিষ্যৎ বিপৰ্য্যস্ত হইয়া গেল ! তাহার মনে হইল, যেন তাহার সারা জীবনের সকল সাধ, সকল আকাসু আজ ঐ মানুষটির মুৰ্বি পরিগ্রহ করিয়া ইদার সম্মুখে ফুটিয়া উঠিয়াছে ! এক মুহূর্বেই ইদ আপনাকে তাহার পায়ে ঢালিয়। দিল ! ছদাকে দেখিয় জ্যাক ব্যস্ত হইয়া উঠিল, মরো ভ শশব্যস্তে উঠিয়া অভ্যর্থনা করিল। আর, আর্জে ন্ত্র ভিন্ন কক্ষস্থ সকলেই ইদার মধুর লাদণ্যে মুগ্ধ হইয় গেল, কিন্তু ইদ কাহার ও পানে চা হল না !—সে শুধু আছে স্থকে তাহু!র জীবনের স্বপ্ন—মুখের, সাধেব স্বপ্ন কলৈ অাজে স্তকে পেথিতেছিল ! মরো ভ। ঈদীকে কহিল, “আপনার জন্তই আমরা এতক্ষণ অপেক্ষা করছিলুম......সময়ট নেহাৎ আড়ষ্ট ঠেকবে বলে কাউণ্ট আজে স্থ র ক’ব ও শোনা যাচ্ছল !" ইদা, আনন্দে শিখরিয়া উঠিল—কাউণ্ট ! সবই ভাল ! ইয়। তখন সলম্ব বালিকার মত উরল কণ্ঠে আঙ্গে স্তকে কহিল, “থামূলেন যে ?— বেশ চ ছিল !" আচে স্তু কিন্তু রাজি হুইল না। কবিতার भूव ८वश्च श्रश*जे श्रादूख्द्रि नमग्न हेमांब আগমনে বাধা পাইঃ সে মনে মনে চটিয়াছিল । আর্জে গু কহিল, “আর ত নাই !— শেষ হয়ে গেছে।” ইদার প্রিয় কবি ইদার