পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/৩৭৮

৩৫শ বর্ষ, চতুর্থ সংখ্যা । খলিফাকে ষ্টায়সঙ্গত খলিফা বলিয়া স্বীকার হবেন না। মহম্মদের পরেই উtঙ্গর আলিকে প্রথম খলিফা বলিয়া উল্লেখ করেন। র্তাহার ললিকে মহম্মদের সমকক্ষ বলিয়াই বিশ্বাস কবেন। অনেকে আবার মহম্মদ অপেক্ষী ও গালিকে উচ্চাসন দান করিতে চান। সুন্সিগণ রপ্তার এতাদৃশ গুণ ছিল বলিয়া স্বীকার উভয় সম্প্রদায়ের অীব একটা পার্থক্য এই যে সিযাগণ মুসলনমানসমt"জর প্রাচীন পদ্ধতি মানিয়া চলিতে স্বীকৃত নহেন, একমাত্র কোরাণই তাছাদের গ্রাহা । সুন্নিগণ কোরাণের স্তায় প্রাচীন পদ্ধতির উপর ৪ সুন্মান প্রদর্শন কবিয়া থাকেন । তুবষ্ক, মিশর, আবব ও ভারতীয় মুসলমানদেব অধি ক ংেন না । কাংশই সুন্নিমতাবলম্বী, তা হলে পারস্ত ও ভারীয় মুসলমানগণের কিয়দংশ সিয়া न्छ;१.' । $ तः! १८व व्रi{ं नििश् झ १न । 'ड१{प्र “१ 4+ ५ भु!१म श्राप्रि°१। ४ जै;श्! দৈবীখাল । wobo নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সাক্ষী স্বরূপ দণ্ডায়মান আছে। স্থানটীর নাম “মেসেদ আলি” ( আলির সমাধিস্থান )। ইহা মুসলমানগণের তীর্থস্থান । আলির মৃত্যুর পরে তৎপুত্র হাসান খলিফাপদে প্রতিষ্ঠিত হন । কিন্তু অত্যন্ন দিন মধ্যেই তিনি মোয়াবিয়ার সাহিত সন্ধি করিয়া গলিফfপদ ত্যাগ করেন । তবু ও ওমায়দগণের নিদায় হস্ত তাঙ্গাকে ক্ষমা করে নাই । মোয়ু!বিয়ার পুত্র ইয়াজিদের প্ররোচনায় মদিনানগরে হাসান নিহত হন । হাসানের মৃত্যুর কয়েক বৎসর পরে আলির দ্বিতীয় পুত্র হোসেন কারবাe 1 ক্ষেত্রে নিহত হন । তথায় কালে এক স্মৃতিমন্দির নির্মিত হইয়াছিল । সে স্থানটী মেসেদ হোসেন ( হোসেনের সমাধি ) নামে পরিচিত হইয় আসিতেছে । আজি ও সিয়াগণ ছোসেন, ছ। মই রমের সময় “স্কা হাসান * এই রূপ কবণ রবে এেt eব মন বিচলিত করিয়া দেয় । শ্রত রকচন্দ্র বায় । দৈবীখাল । ( > ) १44 -'भ मी ; डग्नि 4कमि८क cन!मl. * গ্রাম, অপরদিকে "{ঝল্লী’ নামে অনতি উচ্চ শৈলশ্ৰেণা। গ্রামে অনেক ঘর কৈবর্ষ " গোষ্ঠীতির বাস। পূৰ্ব্বে ছিল ", "** 4१न ७रुः म:कौन थाल नमी "সনাতন ও ঘনরাম কৈণ্ডের মধ্যে আগে বেশ মেলামেশা এবং আত্মীয়তা ছিল, fক স্ব এই অদুহু খালের প্রবাহে তাহদেব দুই বাড়ীর মধ্যবর্তী ফ'ক জায়গাটিতে যেমনি ভাঙ্গন ধরিতে সুরু হইল সেই সঙ্গে সঙ্গেই যেন তাঙ্কা-দর অস্তরের ও বিচ্ছেদ সূচিত হইয়া সংস্র তুচ্ছ ব্যবহারের মধ্য দিয়া ক্রমশঃ তাতাদের মনের বিদ্বেষ অসম্ভাব সেই খালটির মতই বাড়িয়া উঠিতে লাগিল । সনাতনের বাড়ী হষ্টতে ঘনরামের বাড়ী