86や এক সময়ে শ্রীরামচন্দ্রের স্তায় কপিদৈন্ত লইয়া রাক্ষগণের সঙ্গে মনুষ্যের ক্ষমতাতীত যুদ্ধ করিয়া তাহাদিগকে পরাজয় করিয়াছিলেন। শ্রীরামচন্দ্র মহাবীর হনুমানকে যে প্রকারে সীতা অন্বেষণার্থে লঙ্কাপুরে প্রেরণ করিয়াছিলেন ইহারাও তদ্রুপ করিতে ক্রট করেন নাই। মালয়া গ্রন্থাদিতে বিষ্ণুদেব, মহামেরু পৰ্ব্বত, মাণ্ডুরত্ব সরোবর ( এই জলাশয়ে নীলপদ্ম জন্মে ) সিংহ-শক্তি ( ভগবতীর অলৌকিক শক্তিশালী সিংহ ) প্রভৃতির উল্লেখ আছে । কোন স্থলে মহাবীর কর্ণের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। পুরাকালে যে তথtয় হিন্দু প্রাধান্ত বৰ্ত্তমান ছিল এই সকলই ভারতী । ভাদ্র, ১৩১৮ তাহার প্রকৃষ্ট প্রমাণ । হিন্দুগণ বাণিজ্যের জন্ত ভারত সমুদ্রের উপকুলস্থ দ্বীপ সমূহেও গমন করিম বহু প্রাচীন কাল হইতে লবঙ্গ, এলাইচ, জৈত্রী জায়ফল, দারুচিনি, তেজপত্র প্রভৃতি বহু প্রকার দ্রব্য আনয়ন করিতেন। বৰ্ত্তমান সময়েও জাভা, বর্ণিs, সেলিবিস প্রভৃতি দ্বীপে ও এক প্রকার ব্রাহ্মণের বাস দৃষ্ট হষ । ইহাও বাণিজ্য ব্যাপদেশে সংঘটিত হষ্টয়াছে বুঝিতে হুইবে । পুরাকালে ছিন্দুগণের সমুদ্র যাত্রা নিষেধ ছিল না এষ্ট প্র কবি বাণিজ্য হইতে আমরা তাহার ও অকাট্য প্রমাণ পাইতেছি । ঐগণপতি রায় প্রারট ও শরৎ । নিৰ্ব্বাপিত বহ্নিকুগু, তাপ দগ্ধ কার ভরি উঠে বিটপীর শুiমল শোভায়, আধিক্ষীণ গিরিবালা যজ্ঞ ভস্ম শেষ মাথি অঙ্গে,—ধtয় খুজি সাগর উদ্দেশ ! সাঙ্গ হ’ল পঞ্চন্তপ, নিবৃত্ত গো, উমা ! — মূঞ্চ মুক্ত মেখলায় আতপ-অরুণ ! সিদ্ধ মা সাধনা,— চাঙ্গ গগনের পানে, শোন” কার বরযাত্রা বাৰ্ত্ত পশে কানে । বাজে ওই গুরু গুরু ডমরুর ধ্বনি লীলায়িত লিতিকণ্ঠে মুহু দীপ্ত ফণি ! ছায় বোম জটা ঘটা অসিত পিঙ্গল, ঝরে ঝর ঝর প্রেম মন্দাকিনী জল ! মত্ত ভূত দ্বন্দ্বে নাচে হালে খল খল, ভূত সঙ্গে ভূতপতি আনন্দ্বে-বিহবল ! শিব সুপ্রসন্ন মেঘ,—রজন্ত ভূধর শুভ্র বরকাস্তি হেরি মুগ্ধ চরাচর । ভালে শিশুশশী, ওষ্ঠে সৌম্য শাস্তহাস ! মধুর মঙ্গল রূপে দিক্ সু প্রকাশ । অtধfর কাঞ্চন-কাস্তি হরিদ অঞ্চলে বধুবেশে নবনেত্র, কোকনদ দলে রাখি রক্ত পা-দুখানি, শিশিরাশ্র দুটি শেফালিকাসহ ঝরে লাজমানে ছুটি ! স্তব্ধকাল,—ছত্ৰসম ধরি নীলাম্বর, নারিকেল শীর্ষ নাড়ি ঢুলীয় চামর নদী-বায়ু কভু রসে জুলাইছে কাণে শিশুসম, ছেরি মৌন মূঢ়মদ হাসে বধুর অধরে ফুটে ভূচম্পক দল ! , १litझ विकई श्रृिंद-भिव! भिणन मनट ! t প্রনিরুপমা দেবী।
পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/৪৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।