৩৫৭ বর্ষ, ষষ্ঠ সংখ্যা ! Y 8 寝夺 ब्रक्कोको, इो श्क ८णकणि, কোটি তারা জলুকৃ আকাশে, ২. সেই নিশাঁখিনী ভয়াল, করালী ; পূর্ণচজ যদি নাহি হাসে । প্তাঃ মাগে তোরে চাই, তুই বিন গতি নাই ; নারী যথা হয় না মধুর, বিনা সেই সুলক্ষণ ভালের সিন্দুর। दकिम-बू*ब्र १५ ।। dく。 ' & চক্রে, চক্রে, ষট চক্রে ফুটাও চক্রণী, আনন্দের অফুট। কমল ; জাগুক্ মা স্বযুম্নায় সুপ্ত কুণ্ডলিনী, ম্পর্শে তোর হরষে চঞ্চল। সেই সরলীর জলে, সেই ফুল্ল শতদলে, সদা হোস সরোজবাসিনী, স্থির সৌদামিনী সম সদা মুহাসিনী। শ্ৰীদেবেন্ধুনাথ সেন বঙ্কিম-যুগের কথা । ( , ) স হত্য-সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র, মহাকালের আলানে , বহুদিবস পরলে কগত । কিন্তু অষ্ঠাপি ঠগি এ কোন জীবনচরিত প্রকাশিত হইল না । ইহা বাঙ্গালী জাতির ও বাঙ্গালা সাহিত্যেব কলঙ্ক । শুনিতে পাই, বঙ্কিমচন্দ্র স্বয়ং “আয়ুচরিঙ্গ” রচনা করিয়া গিয়াছেন । তাহা দুই ভাগে বিভক্ত। প্রথম ভাগে তাহার নৃপ-সম্পৰ্কীয় কৰ্ম্ম-জীবনের কথা লিপিবদ্ধ আছে। তাহ'র মৃত্যুব চতুৰ্দ্দশ বৎসব পরে তথাকথিত ‘আয়ুচরিত’ সাধারণ্যে প্রচারিত ইষ্টবে, এইরূপ আদেশ ছিল। ১৮৯৪ খৃঃ অব্দে ९४९ श्न? झ्म्न । उाश्त्र नम्न ८षाङ्ग" "नै ° श्रेष्ठ श्हेब्रा८छ्,–क्ति ढु अश्रान्ति डाइ। *4#ifশ ১। ইহার কারণ কি ? প্রকৃ৩ই * স্কিমচন্ত্রের কোন আত্মচরিত আছে ? ", अर्शीि नहे हहेछाप्छ किश्रु हेश्। "ণক জনরব ? আমরা ইহার সদুত্তর "રેન માટે ફ્રેન,
- ং প্রবন্ধে, আমরা তার জীবনী
বা জীবনচরিত রচনায় প্রবৃত্ত হই নাই । আমরা বঙ্কিম-যুগের কথা আলোচনা করিব। অষ্টীতের গল্প, সুখময়ী স্মৃতির নিঝর ; সুতরাং বড় মধুর। আমরা ক্রমে ক্রমে डfश्iं हितृत् । এ’যুগের প্রথমেই, আমর। গুগু-কবি ঈশ্বরচন্দ্রের সাক্ষাৎ লাভ করি । সকলেই জানেন, বঙ্কিম, দীনবন্ধু ও রঙ্গলাল প্রভৃতির “হাতে খড়ি’ ঈশ্বরচন্দ্রেরই নিকটে । এখানে, সে বিষয়ের সবিস্তার পরিচয় দিয়া লাভ নাই । ঈশ্বরচন্দ্রের আনন্দদায়িনী রসিকতা, আজ সাহিত্য-সমাজে অমরত্ব লাভ করিয়াছে। হয়ত বহুস্থলে তাহা শ্লীলতা-বর্জিত—কিন্তু সৰ্ব্বস্থলে নয়। সে রসিকতা, অনেক সময়ে প্রচ্ছন্ন ব্যঙ্গে শাণিত হইয়া অধঃপতিত সমাজের দুনীতি-দুষ্ট অঙ্গে প্রচও খড়গাঘাতের মত গিয়া বাজিত । তাছার একাধিক প্রমাণ, সেকালের “ ংবাদ প্রভাকর” প্রভৃতিতে লিপিবদ্ধ আছে। গুপ্ত কবির এই শ্রেণীর রল রচনা, তাৎকালিক সমাজ, কিরূপ ভাবে
