৩ংশ বর্ষ, ষষ্ঠ সংখ্যা। রাসমণি ছেলে। ૭૦ ૧ नाहे उtव उंशज ७ड बड़हेि किप्नब ? : बांगथउिदांग कब्रिब डॉज़ हूकाहेब टाइल । ও ধে দেখি সকলকে টেক্কা দিতে চায় ! नद्रश्नडौश्रूछ धूम कहिब्र श्ण-कांशौश्रृंन ন পাঁচটা টাকা দিয়াছিল তাহা না দিলেও কোনো ইতরবিশেষ হইত না । কিন্তু কালাপদর পক্ষে সে কথা বলা চলে না। পরের বাড়িতে তাঁহাকে থাইতে ছইত – সকল দিন সময়মত আহার জুটিত না। প্ত ছাড়া পাকশালার ভৃত্যরাই তাহার ভাগবিধাতা, সুতরাং ভালমনা কমিবেশী সম্বন্ধে কোনো অপ্রিয় সমালোচনা না করিয়া জলখাবারের জন্য কিছু সম্বল তাঁহাকে হাতে রাখিতেষ্ট হইত। সেই সঙ্গfতটুকু গাদাফুলের গুৰু স্তপের সঙ্গে বিসর্জিত দেবীপ্রতিমার পশ্চাতে অন্তর্ধান করিল। কালীপদর মাথtধরার উৎপাত বাড়িয়া উঠিল । এবার পরীক্ষায় সে ফেল করিল না বটে কিন্তু বৃত্তি পাইল না। কাজেই পড়িশার সময় সঙ্কোচ করিয়া তাহাকে আরো একটি টুষ্টশনির জোগাড় করিয়া লইতে হইল । এবং বিস্তর উপদ্রবসত্ত্বেও বিনা ভাড়ার বাসাটুকু ছাড়িতে পারিল না। উপরিতলবাসীরা আশা করিয়াছিল এপার ছুটির পরে নিশ্চয়ই কালীপদ এ মেসে আর আসিব না । কিন্তু ঘপাসময়েই ত:হার যেই নীচের ঘরটার ভাল খুলিয়া গেল । ধুতির উপর সেই তাছার চিরকেলে চেক কাটা চায়ন-কোট পরিয়া কালীপদ কোটরের মধ্যে প্রবেশ করিল—এবং একটা মণ কাপড়ে বাধা মন্ত পুটুলিসমেত টনের " নামাইয়া রাথিয় শেয়ালদহের মুটে তাহার Wণর সমুখে উবু হইয়া বসির অনেক ঐ পুটুলিটার গর্ভে নানা ছাড়ি খুরি ভাণ্ডের মধ্যে কালীপদর মা কঁচি, আম কুল চালতা প্রভৃতি উপকরণে নানাপ্রকার মুখরোচক পদার্থ তৈরি করিয়া নিজে সাজাইয়া দিয়াছেন। কালীপদ জানিত তাছার অবর্তমানে কৌতুকপবায়ণ উপরতলার দল তাহার ঘরে প্রবেশ করিয়া থাকে । তাহার আর কোনো ভtশুনা ছিল না কেবল তাহার বড় সঙ্কোচ ছিল পাছে তাহাম্ম পিতামাতার কোনো স্নেহের নিদর্শন এই বিদ্রুপকারীদের হাতে পড়ে। তাহার মা তাহাকে যে খাবার জিনিষগুলি দিয়াছেন এ তাহার পক্ষে অমৃত –কিন্তু এ সমস্তই তাঙ্গার দরিদ্র গ্রাম্যম্বরের আদরের ধন ;—যে আধারে সেগুলি রক্ষিত, সেই ময়দা দিয়া অটো সরা-ঢাকা হাড়ি, তাঙ্গার মধ্যে ও সহবের ঐশ্বৰ্য্য সজ্জার কোনো লক্ষণ "নাই, তাহা কাচের ণাত্র নয়, তাহা চিনামাটির ভাণ্ড ও নহে–কিন্তু এইগুলিকে কোনো সছরের ছেলে যে অবজ্ঞা করিয়া দেখিবে-- ইহা তাহাঙ্গ পক্ষে একেবারেই অসহ । আগের বারে তাহার এই সমস্ত বিশেষ জিনিষগুলিকে তক্তাপোষের নীচে পুরাণে খবরের কাগজ প্রভৃতি চাপ দিয়া প্রচ্ছন্ন করিয়া রাথিত । এবারে তালাচাবির আশ্রয় লইল । যখন সে পাচমিনিটের জন্ত ও ঘরের বান্তিরে যাইত ঘরে তালাবন্ধ করিয়া যাইত । এটা সকলেরই চোখে লাগিল। শৈলেন বলিল ধনরত্ব ত বিস্তর । ঘরে ঢুকিলে চোরের চক্ষে জল আসে—সেই ঘরে ঘন ঘন তালা পড়ি.তছে—একেবীর দ্বিতীয় ব্যাঙ্ক অফ বঙ্গল হইয়া উঠিল দেখিতেছি। আমাদের
পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/৬৪৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।