৩৫শ বর্ষ, প্রথম সংখ্যা । যে বায়ুরাশির প্রধান .উপাদান छ्षॆपॆौ-- আমজান ও যবক্ষারজান । ইহাদের মধ্যে আমজান বায়ু জীবন-রক্ষক, জীবনের পরুিপোষক । অপরটা জীবন রক্ষণে অক্ষম, এমন কি জীবনের পরিপন্থী । কিন্তু অম্লজান বায়ু জীবন-রক্ষক হইয়াও তীব্রতাবশতঃ • ছলাহুলের ন্তায় জীবননাশী ; আর যবক্ষাবজান জীবনরক্ষণে সম্পূর্ণ অক্ষম হইয়া ও আশজনের তীব্র ঠানাশক বলিয়া জীবনের অমুকুল । রুচিবিরুদ্ধ না হইলে বলিতে পারি যে আমজান তীব্রমর, আর ধবক্ষারজান Aারি । অস্বজান ও যবক্ষারজান কেচই নিরপেক্ষভাবে আমাদের জীবনরক্ষণে সমর্থ নহে । কিন্তু ইহাদের সংমিশ্রণে যে পদার্থ উৎপন্ন হয় তাহাই আমাদের জীবনোপযোগ —আমাদের প্রাণস্বরূপ বায়ু । 哆 বায়ুমণ্ডলের এই উপাদানদ্বয়ের উপর আমাদের জীবন এরূপ নির্ভর কুরিতেছে যে, আজ যদি বায়ুমণ্ডলস্থ অম্লজানবাষ্প একেবারে মুস্তহিত হয় তাহ হষ্টলে ভূপৃষ্ঠস্থ এই কোটী কোটা জীব, বারিহীন মানকুলের • ষ্টায়, শ্বাসরুদ্ধ হইয়া অত্যক্সকাল মধ্যে প্রাথত্যাগ করিতে বাধ্য হইবে । আর যদি অম্লজানবীপরাশির পরিমাণ কোন ও অভাবনীয় কারণে প্রভূতরূপে বৰ্দ্ধিত হয়, তাছ, হইলে আমাদের নিশ্বাস গ্রহণে “যোগী বায়ু डैश्चानॆरो द्र हल्लेग्नी উঠবে ; আমাদের দেহস্থ শোণিতইশ ড্র ধাতুবং ধর্মনী ও শিরা সমূদ্ধের মধ্যে তীব্ৰবেগে প্রবাহিত কষ্টর আমাদের স্বগঠিত দেহযন্ত্রকে বিকল করিয়া দিবে ; মস্তিষ্ক ও • ‘হের কার্য বিদ্যুৎবেগে চলিতে থাকবে; " गम% मानद जभाछ° डेग्रामुख्न श्हेब्र। চয়ন—মানবের ভবিষ্যৎ । tు ভূমণ্ডলকে ‘পাগ লাগারদে’ পরিণত করিবে । শক্তি ফুরণ এমনই হইবে যে, জীবন-ব্যাপী সাধনার কার্য চকিত মধ্যে সম্পন্ন হষ্টকে। আজ যাহারা অল্পবুদ্ধি মুহুৰ্ত্তমধ্যে তাহার প্রতিভাশালী হইয়া উঠিৰে। কিন্তু হায় ! এই প্রচণ্ড শক্তির বেগধারণে অসমর্থ হইয়া আমাদের এই দেহযন্ত্র স্ফাটনোয়ুথ এঞ্জিনের স্তায় নিমেষ মধ্যে চূৰ্ণবিচূর্ণ হইয়া যাইবে । পক্ষান্তরে, বায়ুমণ্ডলস্থ আমজান বাম্পের স্বল্পতা ঘটিলে আমাদের শারীরিক ও মানসিক শক্তিনিচয় হ্রাস প্রাপ্ত হইয়া - ধ্বংসোন্মুখ হইবে । মানবজাতি তাহার সমুদtয় জীবনীশক্তি হারাষ্টয়া জড়ভাব ধারণ করিলে"। দিন ধরিয়া ক্রমোন্নতি A○ নিবন্ধন, যে বিচিত্র 零 . সভ্যত মানব সমাজে দেখা. দিয়ছিল তাহা নিমেষ মধ্যে যেন কোন কুহক প্রভাবে অদৃগু হইয়া যাইবে , এবং ভূমণ্ডল ছৰ্ব্বল ও নগণ্য জীবকুলের ঘৃণিত আবাসে পরিণত হইবে। ফলকথা, ভূপৃষ্ঠ হইতে মানবজাতির বিলোপসাধন যদি বিধাতার ইচ্ছা হয় তাহা হইলে তাহার সংহারমূৰ্ত্তি ধারণ করিঃ অগ্নিংযোগে পৃথ্বী ভস্মীভূত করিবার আশ্বিক নাই, কিংবা কুছিনপাতে ভূমণ্ডলকে হিমমণ্ডিত করিয়া মানৰবাসের অযোগ্য করবাবও প্রয়োজনীয়ত দেখা যায় না ; একবলমাত্র বায়ুবাশিস্থ উপাদান সমুহ ইষ্টতে অম্লজানবাম্পের কিয়দংশ তুলিয়া লইলেই তাহার অভীষ্ট সাধন পক্ষে থেষ্ট হইবে। অতএব বায়ুমণ্ডলস্থ অম্লজানবাম্পের হ্রাসপ্রাপ্তির সংবাদ কখনই আশাপ্রদ নছে । মানবের বর্তমান . দেহমন যুগযুগান্তরব্যাপী
পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/৮০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।