৩৫শ বর্ষ; নবম সংখ্যা । ' मांछ ब्रांपैंट्बाँझ्न ब्रांमैं । breá রাজা রামমোহন রায় ॥৫ মহৎ লোকের অভাবের সহিত তামরা রাষ্ট্রম বুঝিবার মাপ কাটিটি পর্য্যন্ত ছারাইয়া ফেলিতেছি, তাই আমাদের মধ্যে যাহাদের মহত্ব সন্দেহের বহির্ভূত এমন সব মহাপুরুষকে লষ্টয়া ও আমরা একদল অপর দলের সহিত অকারণ বিরোধ বাধাইয়া তুলিতেছি । তাহার কারণ আমাদের দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ চষ্টয়া আসিয়াছে, আমরা অথও সম্পূর্ণ মনুষ্যটিকে দেখিবার চেষ্টা করি না । সমুদ্রকে ছোট ছোট খালে পরিণত করিয়া সমুদ্রের মহত্ব উপলব্ধি করিবার চেষ্টা যেমন নিষ্ফল বাতুলতা মাত্র, তেমনি একজন সহজ সম্পূর্ণ বিরাট মহাপুরুষকে খণ্ডিত করিয়া উপলব্ধি করার প্রাস মুধু ব্যর্থ নহে তাছা হানিকর। এমনি করিয়া আমৰা নানা সম্প্রদায় মিলিয়। যিনি সকল সম্প্রদায়ের বহিভূত, তাহাকে পর্য্যস্ত আমাদের ছোট গণ্ডীর ভিতর পুবিয়া, আমাদের গজ-কাটিতে তাহাকে মাপিবাব চেষ্টা করিয়া, নিজেদের খৰ্ব্ব করি। নিজেদেব থৰ্ব্ব করি, কেননা তাছাতে মহাপুরুষের কোন ক্ষতি হয় না, কারণ তিনি সকল গণ্ডীর সকল, সীমাবদ্ধ সঙ্কীর্ণতার বাহিবে, বড়কে ছোট করিয়া মহৎকে খণ্ডিত कतिप्र आभब्राहे ७धू नको4डtद्र मtथा शबूझ्यू খাষ্টয়া মরি । তাই বাংলাদেশে —যে বাংলাদেশের মাটিতে জন্মগ্রহণ করিয়া রামমোহন রায় দেশকে ধন্ত করিয়াছেন —আমি অপর দেশের ** झाँक्लिञ्च निहे, cमहे बांश्लांटमtwहे ब्रांभ
- বঙ্গীয়-সাহিত্য পরিষৎ ভাগলপুর শাখায় গঠিত।
মোহনকে লইয়া কত না তর্ক, কত না বিবাদ } डांश्ॉब्र कांब्र१ दांश्लांtण* श्वांtर्थग्न भक्षा निद्रांझे রামমোহনকে দেখিয়াছে, এবং যেখানে তাহার বজ্র কঠিন 'অমোঘ হস্ত পুরাতনের দীর্ণতাকে নূতনের সম্পূর্ণতার মধ্যে সার্থক করিতে গিয় তাহার দৃঢ়-বদ্ধ সংস্কারকে আঘাত করিয়াছে, সেইখানেই বাংলাদেশ অভিনব বেদনায় চীৎকার করিয়াছে ! কিন্তু এমন করিয়৷ তাছাকে দেখা দেখাই নয় । সম্প্রদীয় বিশেষের লাভের ভিতর দিয়া তাহার মহত্ত্ব উপলব্ধি করা দোকানদারীর যাচাই করা মাত্র, এবং সম্প্রদায় বিশেষের ক্ষতির মধ্য দিয় তাহার নিষ্ফলতার নিরূপণ করিতে যাওয়াও বাতুলতা। তাহাকে সত্যের মাপকাটির দ্বারা মাপিয়া দেখিতে হইবে, লাভালাভ ক্ষতি আক্ষতির স্বারা অথবা সম্প্রদায়বিশেষের প্রশংসাবাদ কিংবা অপ্রশংসা দ্বারা তাহাকে বুঝিতে যাওয়া চলে না । তাহার সমস্ত কৰ্ম্মের দ্বারাও তাহাকে বুঝা যাইবে না, কারণ কৰ্ম্ম তাহাকে ব্যাপ্ত করে নাই, কৰ্ম্মকে ব্যাপ্ত করিয়া তাহার অসাধারণ মনুষ্যত্ব বহু উদ্ধে আপনার গৰ্ব্বিত সমুন্নত শির তুলিয়াছে। সকল কৰ্ম্মের উদ্ধে সকল সম্প্রদায়ের শীর্ষে আপন মহত্বগৌরবে সমুজ্জল প্রকৃত মানুষটিকে যদি আমরা চিনিতে পারি ত সেই চেনাই সার্থক । রামমোহনের একটা চিঠির মধ্যে এমন একটা সত্যের বিকাশ পাই, যে সত্যটা আমার বিশ্বাপ তাহার সর্ব-কৰ্ম্মের মধ্যেই প্রকাশ