tyy: প্রেমের তুলনা করা হইয়াছে। পরবর্তী আর এক গ্রন্থ আমাদিগকে প্রাচীন যুগের eथ८द* छां८ब्र व्हे ब्रां शांन्न । हें झाँ भशङांज्ञtऊज्ञ অন্তর্গত খিল হরিবংশ । হরিবংশ সুবন্ধু কর্তৃক ( ষষ্ঠ শতাব্দী ) উল্লিখিত হইয়াছে। যাহাতে দ্ব্যর্থবাক্যের ছড়াছড়ি,--তাহার সেই বাসবদত্ত-গ্রন্থে উক্ত কাব্যের নাম লইat একটা দ্ব্যর্থবাক্য প্রযুক্ত হইয়াছে । কৃষ্ণের অদ্ভূত কীৰ্ত্তি-কলাপই এই হরিবংশের বিষয় । গ্রন্থকার উহাক্তে, বিবিধজাতীয় নাট্যাভিনয়ের পুঙ্খানুপুঙ্খরূপ বিবরণ বর্ণনা করিয়াছেন। নাট্যকলার ঐতিহাসিকগণকে তজ্জন্ত র্তাহার .প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করিতেই হইবে । অন্ধকের মৃত্যুর পর, কৃষ্ণের প্রজাবৃন্দ সমুদ্রযাত্রা উপলক্ষে উৎসবের আয়োজনে । এবং এই উৎসব উপলক্ষে বিবিধ । প্রবৃত্ত হয় ; নাট্যাভিনয় (৫) অঙ্গুষ্ঠিত হয় । মৃত্য গীতে নিপুণ নাগরীগণ যাদবদিগের চিত্ত হরণ করিল। সুললিত ভাবভঙ্গী ও আতোপ্ত সহকৃত উহাদের মনোহর সঙ্গীত শ্রবণ করিয়া উহার প্রমত্ত হইয়া উঠিল। কৃষ্ণ ইতিপূৰ্ব্বে কুবের ও ইন্দ্রের প্রাসাদ হইতে, পঞ্চচুড়ায় ভগিনীদিগকে আনাইয়াছিলেন এবং তাছাদিগকে বলিয়া রাখিয়াছিলেন, “তোমরা যথাসাধ্য নিপুণতার সহিত দর্শকদিকের নিকট নৃত্যগীত বাদ্য ও অভিনয় প্রদর্শন করিবে......” এবং হ্রদের জলরাশি একটি. সমগ্র ভূখণ্ডের ন্তায় যাহাদিগকে ধারণ করিয়াছিল, সেই অপসাগণ গীত বাস্ত করিতে লাগিল, এবং তাছার স্বর্গে যেরূপ অভিনয় করিত সেই রূপ নাট্যাভিনয় প্রদর্শন করিল । ।
- ( e ) II vv ed. Bombay,
छोड्नी । 繪 পৌষ, ১৩১৮ এই নাট্যাভিনয়ের পর আবার জন্তান্ত বিনোদ-ব্যাপার সম্পন্ন হইল। তাহার পর বলরামের উদেশে অঙ্গরাগণ দ্বিতীয়বার উৎসব আমোদ করিবার জন্ত আগমন করিল ;–“কেহ কেহ বাদ্যের তালে তালে নৃত্য করিতে লাগিল, কেহ বা গান করিতে লাগিল এবং তাহীদের ভাবভঙ্গী দল করিয়া, দর্শকের মুগ্ধ হইল•••••• ; পরে সেই দেশের ভাষা, ভাবভঙ্গী ও পরিচ্ছদ অবলম্বন করিয়া, রাস-মণ্ডলের ধরণে ( কৃষ্ণের উদ্ভাবিত মণ্ডলাকার নৃত্য ) নৃত্য করিতে লাগিল... ; পরে নৃত্য করিতে করিতে উহার কংস ও প্রলম্বের মৃত্যু ও চামুরার পতন— এই সমস্ত রঙ্গালয়ে অভিনয় করিতে লাগিল... (মূল গ্রন্থে এই স্থলে কৃষ্ণের অদ্ভূত কাৰ্য্যপরম্পরা বর্ণিত হইয়াছে।) শ্রোতৃমণ্ডলীকে আমোদ দিবার ভার নারদমুনি গ্রহণ করিলেন ; জটাজাল চুড়াকারে বন্ধন করিয়া, ব্রাহ্মণ একলম্ফে দর্শকদিগের মধ্যে আসিয়া পড়িলেন ; এবং সং-এর মত ভাবভঙ্গী করিয়া, উদ্ভট ধরণে ব্যক্তি বিশেষেধ নকল করিয়া দর্শকমণ্ডলীকে খুব হাঙ্গাইতে লাগিলেন ; তিনি সত্যভামার, কেশবের, অর্জুনের, বলদেবের, রেবত-নন্দিনী রাজকুমারীর নকল করিতে লাগিলেন, তাংr দিগকে লইয়া উপহাস করিতে লাগিলেন ; তাদের ভাবভঙ্গী, তাদের সাজসজ্জা বর্ণনা করিয়া দর্শকবৃন্দের হাস্তোৎপাদন করিলেন।" পরে, স্বাধবের ভোজন-শালার গির ভোজনে ব্যাপৃত হইলেন ; “ভোজনাস্তে অঙ্গরাগ আবার নৃত্যগীত আরম্ভ করিল। কিন্তু এই সকল অভিনয় গী গুমিশ্র ইস