পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/১৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতের সমৃদ্ধি। >b"Q _ _ _ _ _ - _ _ ___ _ সুবর্ণ মণ্ডিত স্তম্ভে, সুবর্ণের দ্রাক্ষালতা বিজড়িত হইত, সেই লতার উপর নানাপ্রকার নয়নরঞ্জন রৌপ্যময় পক্ষী ও নানাপ্রকার কারুকার্য্য, দর্শকগণের বিস্ময় উৎপাদন করিত। পাঠক ! সেকালের ইয়ুরোপীয় বর্ণিত, আমাদের দেশের রাজপ্রাসাদের ভগ্নাংশ কল্পনা চক্ষে দর্শন করুন। কি অতীত কালের অসত্য, কি বর্তমান কালের সভ্য, কোন সময়েই, ইয়ুরোপ আমাদের ভারতের দ্বিসহস্রবৎসর পূৰ্ব্বের সেই সমৃদ্ধিকে অতিক্রমণ করিতে সমর্থ হয় নাই। বর্তমান কালে, একশ্রেণীর লোকের আবির্ভাব হইয়াছে, তাহার। আমাদের ভাস্কর কার্য্যের একটু কিছু ভাল দেখিলেই, তাহাতে “হেলেনিক” গন্ধ প্রাপ্ত হইয়াথাকেন। মাসিদনরা, তক্ষশিলার রাজপথে এক শ্রেণীর লোক দেখিয়াছিলেন–র্তাহাদের শীত গ্রীষ্মে তিতিক্ষা—সুখদুঃখে বিগত স্পৃহা এবং উৎকট তপস্তা দেখিয়া, তাহারা পরমবিস্ময়ে অভিভূত হইয়াছিল। ইহার, নগরের বহির্ভাগে বনমধ্যে পর্ণকুটীরে অবস্থান করিতেন। বৃক্ষের ফলে, ও নিবারণীর জলে তাদের ক্ষুৎপিপাসা দূর হইত। এই সকল ব্রহ্মচারী ও সন্ন্যাসী দিগের প্রভেদ বুঝিতে ন পারিয়া, বৈদেশিকগণ সাধারণতঃ ইহাদিগকে “জিমনোসফিষ্ট” বা নগ্ন জ্ঞানী নামে অভিহিত করিয়াছেন । ইহারা নগর মধ্যে আগমন করিলে, নাগরিকর। সন্ত্রমের সহিত র্তাহাদিগকে,অভ্যর্থনা করিতেন—উত্তম ভোজ্যে র্তাহাদিগকে আপ্যায়িত করিতেন—বাজারের দোকানির তাহ|দিগকে বিনামূল্যে দ্রব্য দিত ; ইহা দেখিয়া গ্রীকর আশ্চৰ্য্য বোধ করিত। ভারতের পশু,পক্ষী বৃক্ষ দেখিয়া গ্রীকবাসীরা, যেরূপ অবাক হইয়াছিল ; সেইরূপ ব্রাহ্মণদের অদ্ভূত আচার ബ *- -lt=ിത്തജ്ജബ്--ു.