পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতে অলিক সন্দর وان مواج ব্যবহার দেখিয়া, তাহারা অধিকতর বিস্ময়াপন্ন হইয়াছিল । গুণগ্রাহী অলিকসন্দর, ইহাদিগকে দেখিবার জন্য উৎকণ্ঠিত হইয়। ছিলেন। র্তাহার সহচর প্রাজ্ঞ আনিসিক্রি তস্কে, সেই ব্রাহ্মণ মণ্ডলীতে প্রেরণ করিয়া, তাহার কাছে একজনকে আসিবার জন্য অনুজ্ঞা করিয়া পাঠান। ব্রাহ্মণদিগের মধ্যে কল্যাণ নামক একজন ব্যক্তি, অনিসিক্রিতস্কে বলেন, আগে তোমার (অপবিত্র) বস্ত্র পরিত্যাগ কর, তবে তোমার সহিত কথা কহিব, অন্তথা তুমি সাক্ষাৎ জিউসের নিকট হইতে আগমন করিলেও, তোমার সহিত বাক্যলাপে প্রবৃত্ত হইব না। আমরা জানিনা, অনিসিক্রিতস, কল্যাণের কথা কতদূর প্রতিপালন করিয়াছিলেন । কিন্তু তিনি র্তাহার রাজ-আজ্ঞা প্রতিপালন করেন নাই, ইহা আমরা অবগত আছি। কল্যাণ যখন কোন রূপেই তাহার কাছে আসিলেন না ; তখন অলিকসন্দর, তক্ষশিলার অধিশ্বরকে তাহার কাছে কল্যাণকে আনিবার জন্য অনুরোধ করিলেন। কল্যাণ, আস্তি কর্তৃক অনুরুদ্ধ হইয়া, অলিকসন্দর সকাশে গমন করেন । কল্যাণ একখানি শুষ্কচৰ্ম্মে, অলিকসন্দরের সাম্রাজ্য কল্পনা করিয়া, তাহার এক পাশ্বে পদাঘাত করেন, ইহাতে চৰ্ম্মের অপর পাশ্ব উঠিয়া পড়িল ; এইরূপ অপর পাশ্বে পদাঘাত করাতে, অপরদিক উঠিয়া পড়িল ; কিন্তু যখন মধ্যস্থলে পদার্পণ করিলেন,তখন তাহ সমভাবে পড়িয়া রহিল। এইরূপে চতুদিকে দৌড়াদৌড়ি করিয়া, না বেড়াইয়া, মধ্যস্থলে অবস্থান করিয়া রাজ্যশাসন করা উচিত । অলিকসদর, কল্যাণের শীত গ্রীষ্ম সহমের স্কৃত ক্ষমতা, এবং দার্শনিক আলাপে অত্যন্ত মুগ্ধ হইয়াছিলেন। তিনি কল্যাণকে অতি সন্মানের সহিত নিকটে রাখিয়াছিলেন। কল্যাণ, তাহার