পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/২০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯২ ভারতে অলিকসন্দর। تے لیے ജമ്മ = ബ== ബത്തു. ഇ-ബ്--ബ് _ _ _ യ ബത്തു. ബ গুলিকে দুই ভাগেবিভক্ত করিয়া বিতস্তার তটে আনয়ন করিতে আজ্ঞা প্রদান করেন । * অলিকসন্দর, তক্ষশিলা প্রদেশের শাসনভার তাহার নিজের দেশীয় লোকের হস্তে অৰ্পণ করিলেন। পাছে কিছু গোলযোগ উপস্থিত হয়, এই ভয়ে কিছু সৈন্য তথায় সংস্থাপন করিয়া, তাহার অবশিষ্ট সৈন্য, অধিকন্তু অন্তি পরিচালিত পাচ হাজার ভারতীয় সৈন্তসহ, পুরুর উদ্দেশ্যে বিতপ্ত অভিমুখে গমন করিতে লাগিলেন। তক্ষশিলা হইতে দুইটি রাস্ত বিতস্ত অভিমুখে গমন করিয়াছে। একটি রাওলপিণ্ডী, মানকেল রোতস হইয়। ঝিলামে গিয়াছে। অপরটি অপেক্ষাকৃত দক্ষিণভাগে দুধিয়াল হইয়া বামভাগে টিলাপর্বত রাখিয়া লবণ পাহাড়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নদী অতিক্রমণ করিয়া ঝিলামের ২৮ মাইল দক্ষিণে জামালপুরে বিতস্তার সহিত মিলিত হইয়াছে । অলিক সন্দর, কোন রাস্ত| অবলম্বন করিয়া বিতস্তার তটে গমন করিয়াছিলেন ; সে বিষয় স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া সুকঠিন। ক্যানিংহাম প্রভূতি, জালালপুরে অলিকন্দর শিবির স্থাপন করিয়াছিলেন ; সিদ্ধান্ত করিয়৷ থাকেন। অপরপক্ষে এবট প্রমাণ করেন যে, বৰ্ত্তমান ঝিলম সহরের নিকট মেসিদনধিপতি অবস্থান করিয়া পুরুর সহিত

  • মহাভাষ্যকর পতঞ্জলি একস্থানে বলিয়'ছেন “ স্থলে শকটং না বং বহতি জলে নে শকটং বহতি ।" পররাজ স্থি ও নদী প্রভৃতি আক্রমণ করিবার জন্য শকটে করিয়। নৌকা লইয়া যাইবার প্রথা ভারতবর্ষে বহুপূর্বে গ্রচলিত ছিল। "

ইহার প্রাচীন নাম মাণিক্যালয়,রেলপথে রাওলপিওঁতে গমনকালে, এই স্থানের সুন্দর বৌদ্ধ স্ত, টি দেখিতে পাওয়া যায়।