পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অলিকসন্দরের প্রতিভা। । ২৭ আমার প্রতিদ্বন্দি হন তাহ হইলে আমি দৌড়াইতে প্রস্তুত, আছি। গ্রীসের ওলিমৃফিক উৎসব জনসাধারণের জাতীয সম্পত্তি —একজন দরিদ্র গ্রীকবাসীর যেরূপ অধিকার ছিল, একজন রাজার তাহ অপেক্ষ কিছু বেশী অধিকার ছিল না। একবার পারস্যপতি এখানে তাহার রথ পাঠাইতে চাহিয়াছিলেন কিন্তু বৈদেশিকবলিয়। তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী পদলাভ করিতে সমর্থ হুন নাই । আলিকসন্দরের প্রতিভা বিষয়ক গল্পে কথিত হয়— এক সময় পারষ্ঠ দূত রাজধানীতে আগমন করেন, সে সময় ফিলিপ স্থানান্তরে অবস্থান করিতেছিলেন। অলিকসন্দর দূতকে সন্ত্রমের সহিত গ্রহণ করিয়া প্রবীণের ন্যায় আলাপ করেন, তিনি পারস্যপতির স্বভাব চরিত্র, ত{হার সৈন্যবল, শক্রর সহিত তিনি কিরূপ ব্যবহার করেন, সে প্রদেশের রাস্ত ঘাট ও দূরত্ব বিষয়ক নানাপ্রকার প্রশ্ন করিয়া সকলকে মুগ্ধ করিয়াছিলেন। এক সময় একজন লোক ফিলিপকে একটা ঘোড়া বিক্রয় করিতে আগমন করে, ঘোড়া সকলের পছন্দ হইল, ১৩ টালান্ট ( প্রায় ৩৮ হাজার টাকা ) দাম স্থির হইল। পরীক্ষার জষ্ঠ, সকলে ময়দানে সমবেত হইলেন । এ সময় ঘোড়াটা অত্যন্ত দুষ্টুমি করিতে লাগিল, পিঠে কাহাকেও চড়িতে দিল না, তাহাকে সহিসদের ধরিয়া রাখাও দায় হইয়াউঠিল। ফিলিপ ঘোড়ার অবস্থা দেখিয়া দূর করিয়া দিতে আজ্ঞা করিলেন . অলিকসন্দর অবস্থা ভাল করিয়া দেখিতেছিলেনু, তিনি পিতাকে ঘোড়া ফিরাইয়া দিতে দেখিয়া বলিলেন “একটু নিপু