পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミb" " ভারতে অলিকসন্দর । صيصديد يقة ككو هي ബത്തു TTSMSMSMSMSMSM MS MS MS ബ ജബ==ബ ബ ജമ്മബ -- =-m -قت نت خIn ‘ণতা, ও কুশলতা না থাকার জন্য এমন ঘোড়া হাতছাড়া হইল।” ফিলিপ প্রথমে এ কথার উপর লক্ষ্য করিলেন না" কিন্তু বারংবার এই কথা বলায় তিনি একটু বিরক্ত হইয়া বলিলেন যুবকের মনে করে তারা যেন বুড়োদের চেয়ে সকল বিষয়ে বেশী বোঝে। অলিকসন্দর প্রত্যুত্তরে”কিছু কিছু বোঝে” উত্তর দিলেন । ফিলিপ বলিলেন, “তুমি যদি চড়িতে না পার তাহা হইলে তোমার প্রগলুভ তার জন্য কি হারিবে ? উত্তরে বলিলেন "ইহার মূল্য” এই কথায় পাশ্বের সকলে হাসিতে লাগিল আলিকসন্দর ক্ষণবিলম্ব না করিয়া ঘোড়ার লাগাম ধরিয়া তাহাকে স্বৰ্য্যের দিকে মুখ ফিরাইয়া ধরিল । ঘোড়াটা নিজের ছায়া দেখিয়া ভয় পাইতেছিল—নিজের অঙ্গ সঞ্চালনের সহিত ছায়াটা আরো সঞ্চালিত হইতেছিল, ইহাতে সে আরো বিভীষিকাগ্রস্ত হইতেছিল । অলিকসন্দর, ঘোড়ার ভয়ের কারণ বুঝিতে পারিয়াছিলেন, তাই ঘোড়া যাহাতে ছায়া দেখিতে না পায়, স্বৰ্য্যের দিকে মুখ ফিরাইয়া ধরেন এবং আস্তে আস্তে পিট চাপড়াইয়া, মিষ্ট কথা কহিয়, তাহাকে শাস্ত করেন । আলিকসন্দর নির্ভয়ে লাফইয়া ঘোড়ার উপর দৃঢ়ভাবে উপবেশন করিয়া অতি দ্রুতবেগে ঘোড়াকে দৌড় করান। ফিলিপ প্রভৃতি প্রথমে অত্যন্ত'ভীত হইয়াছিলেন, তারপর যখন নিৰ্ব্বিঘ্নে বালক প্রত্যাগনন করিল তখন সকলের আহলাদের সীমা রহিল না । ফিলিপ সাশ্রপয়নে পুত্রকে আলিঙ্গন করিয়া বলেন “পুত্ৰ তুমি স্বতন্ত্র রাজ্য সংস্থাপন কর মাসিদন তোমার পক্ষে অত্যন্ত ক্ষুদ্র ।” অলিকসন্দরের এই ঘোড়ার নাম, বুকেফেলস বা বৃষ-শীর্ষ । এই