পাতা:ভারতের অলিকসন্দর - সত্যচরণশাস্ত্রী.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূহ শূন্যের কাছে রাজ সম্মান । 8& অভাব দূর করিবার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন। নিস্পৃহ ড়ায়োজিনিস কেবল মাত্র সুৰ্য্যের আড়াল ছাড়াইয়া দাড়াইতে অনুরোধ করেন। সাধুর ব্যবহার দেখিয়া যে সময় অলিকসন্দরের মোসাহেবের। তাহাকে নিতান্ত নিৰ্ব্বোধ বিবেচনা করিতেছিলেন, সে সময় সাধুর ব্যবহারে সম্মোহিত অলিকসন্দর বলিয়াছিলেন । “আলিকসন্দর না হইলে আমার ডাওজিনিস হইতে সাধ হয়।” স্পৃহাশূন্যের কাছে জগতের ঐশ্বৰ্য্য তৃণের ন্যায় বিবেচিত হইয়া থাকে,সুতরাং ডায়োজিনিসের কাছে অলিকসন্দারের অনুগ্রহ অকিঞ্চিৎকর হইবে ইহা কিছু আশ্চর্য্যের কথা নহে । ভোগসৰ্ব্বঙ্গ ইয়ুরোপীয়দের কাছে এই ঘটনা আশ্চৰ্য্যজনক হইলেও অধঃপতিত ভারতবাসীর কাছে এরূপ ঘটন| বড় আশ্চর্য্যের কথা নহে, এখনও প্রকৃত ব্রাহ্মণ-সাধু-সন্ন্যাসীর কাছে রাজ সম্মান ঘৃণার সহিত উপেক্ষিত হইয়া থাকে। পঞ্চম অধ্যায়। به عسس محسسسسست • উদ্যোগী পুরুষসিংহ লক্ষ্মীকে প্রাপ্ত হইয়া থাকেন—আর হতভাগ কাপুরুষগণ দৈব অভিষ্ট অর্থ প্রদান করিবেন বলিয়৷ নিশ্চিন্তভাবে অবস্থান করিয়া থাকে । অলিকসন্দর এক বৎসর পূৰ্ব্বে যখুন পৈত্রিক সিংহাসনে আরোহণ করেন, সে সময় তিনি ষাটটি মাত্র ট্যালেন্ট মুদ্রা এবং কয়েকটি রৌপ্য পাণ্ডু রাজকোঁধুে প্রাপ্ত হন ইহার সহিত তিনি পাচশত ট্যালাণ্ট পৈত্রিক, ঋণ ও