পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इन्होंन्वcनन्द्ध calविन्डौन्द्ध अन्झि গোবিন্দদেবের মন্দির মধ্যযুগে উত্তর-ভারতের হিন্দু স্থাপত্যের অনুপম কীৰ্ত্তি। গোবিন্দদেবের মন্দির এ যুগের বৃন্দাবনের শ্ৰেষ্ঠ শিল্পসম্পদ। বৰ্ত্তমান বৃন্দাবন যেমন বাঙ্গালীর প্ৰিয় স্থান তেমনই বাঙ্গালীর দ্বারাই বৃন্দাবনের কীৰ্ত্তি বিশ্ববাসীর নিকট প্রচারিত এবং গৌড়ীয়-বৈষ্ণবদের দ্বারাই আধুনিক বৃন্দাবন গঠিত, বাঙ্গালার গৌরব প্রেমাবতার শ্ৰীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশে রূপ ও সনাতন গোস্বামীর দ্বারাই ইহা স্থাপিত। বৃন্দাবন হিন্দুর অতি প্ৰাচীন তীর্থস্থান। ব্ৰজধাম কেবল হিন্দুর নিকট নহে, অতি পূর্বকাল হইতে জৈন ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের নিকটও পুণ্যক্ষেত্র ও প্ৰিয় স্থানরূপে গণ্য। মহাভারতে শূরসেন বলিয়া যে স্থান বর্ণিত আছে, তাহারই মধ্যে ব্ৰজধাম বা বৃন্দাবন। রামায়ণে লিখিত আছে যে, মধুদৈত্য মহাদেবকে প্রসন্ন করিয়া অপূর্ব অস্ত্ৰ ত্ৰিশূল লাভ করেন। সেই ত্ৰিশূল যতক্ষণ র্তাহার হস্তে থাকিবে ততক্ষণ কেহই তাঁহাকে পরাস্ত করিতে পরিবে না।—মধুদৈত্য শিবকে তুষ্ট করিয়া এইরূপ বর প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। তিনি ত্ৰিদিব জয় করিয়া যে সমস্ত ধনরত্ন লাভ করেন তাহারই দ্বারা তাহার রাজধানী মধুপুরী নিৰ্ম্মাণ করেন—সেই মধুপুরাই বৰ্ত্তমান মথুরা। সেই প্রদেশের মধ্যেই বৃন্দাবন। মধুর পুত্র লবণকে বধ করিয়া রামের অনুজ শত্রুঘ্ন এই মধুপুরী দখল করেন, এই স্থানকে আৰ্য্যদের বাসোপযোগী SSS