পাতা:ভারতের মাটিতে.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

घ्त्रrडूक কোন এক আস্তিকালে আধরড়ো গুরু মশাই-এর করকমলে আবিভূত হয়েছিলে, কত খচ্চর পিটে পিটে অশ্বদলে-“ তখন খচ্চর আর অশ্বতেও মিতালিট ছিল গুরু-পাকের আর গুরুর সম্বন্ধটাও ছিল বড় মিষ্টি-মধুর । তাই দলে দলে খচ্চর সেজেছিল তাশ্ব—বিশ্ব মাঝে নামের তালিকায় { ক্রমে উমিলোকের জাগ্রত উদোমানব পেয়েছিল গুরুশিক্ষা আর জাগ্রত চাবুকের ঘায়েই সোজা সেদিনের সহস্ৰ ব্যভিচার কত উদ্ধত ইংরেজ —উদ্ধত মাপার টুপি রেখেছিল ভু-ভারতের ভূমিতে সেলাম ঠুকে নতজানু প্রক্রিয়ায় । আজ বিদেশী নেই, নেই তাদের উদ্ধত চাবুক আছে স্বদেশী – হাজে। গাছে সেই ভারত আরো আছে আপ্তিকালের আধৰুড়ে গুরু-পাকের চাবুক । সময়ে তোমার আমার মতো সহস্ৰ শিষ্য প্রণানুসারে রিং-মাষ্টার “ভারত সার্কাস’ আমাদেরি হাতের নিত্য-নৈমিত্তিক খেলনা কত সিংহ, হায়না, এই চাবুকেই নতজানু ভুলেছে ব্যভিচারের বায়না । তবুও কিছু খচ্চর আজো সময়ের ব্যতিক্রম বাকি মজ এখনো বাকি—তাই এসেছে সময় উন্মোচন করে। ভারত সার্কাসের দ্বার দর্শকরা ভিড় করুক আনন্দে, টিকিট-গেটপাশ নেই ওরা দেখুক — ওদের ভেতরে তাসতে দাও নিদ্বিধায় ! এইতো জমেছে নবযুগ, নব চেতনার আবিষ্কৃত খেলার রকম ঐ চেয়ে দ্যাখ—আজো কিছু নবাগত খচ্চরের কাধে ঝুলে কু-কীতির রঙীন ঝুলি, দিনাস্তের ডায়েরী রাতে শোষণ-নীতির কল্পনার রঙীন মানচিত্ৰ—ভয় নেই ভালুক এখনো খাচাবন্দী, কালকের চাবুকেই স্বরে জর্জরিত এখন পিঠ খুলো খচ্চরদের, আহাঃ মারে; কেন । তুমি যে ‘ভারত সার্কাস' রিং-মাষ্টার, বদনাম নিওনা কাধে । আজকের মতো শুধু চাবুকের চিহ্নট। একে দাও ওদের পিঠে ।