পাতা:ভারতে-ইংরাজ.pdf/৮

S ভারতে ইংরাজ । ভজ লোকের বাড়ীতে ছিন্ন বন্ধ ভিক্ষা করিতে আলিত। আজি হুগলী, হাওড়া, বর্তমান জেলার গ্রামে গ্রামে ঘুরিয়া বেড়াও, কুত্ৰাপি কাহাকেও বস্থাভাবে চীর পরিতে দেখিবে না ; সকলেরই স্বল্প বন্ধ । দরিত্র লোকেরাও হাটে বাজারে মেল মহোৎসবে কুটুম্বালয়ে যাইবার সময় কোট কামিজ গায়ে দেয়, সে কালে ভদ্র লোকের মধ্যে যে ছাতা জুভার সাধারণ প্রচলন ছিল না, আজি তাহারা সেই ছাতা, জুতা ব্যবচার করিতেছে। এ সকল সভ্যতার লক্ষণ সন্দেহ নাই ; অর্থ ন হইলে সভ্যত রক্ষা পায় না, দরিদ্র লোকের হাতে অর্থ জুটিতেছে, তাই তাহান্ন সভ্যতার জন্ত লালায়িত । যাহীদের ভাল না খাইলে, ভাল না পরিলে নিন্দ নাই, বরং ক্ষুধায় কাতর হইলে সহানুভূতি পায়, খাবার জোটে, এরূপস্থলে তাহারা ভাল খাবারটা খুজিয়া খায়, ভাল দেখিয়া পরিধেয় ক্রয় করে, তবে তাছাদের অর্থসাচ্ছল্য বই কি, বলিতে পারা যায়। বাকুড়া, মানভূম, সিংতুম প্রভূতি জেলার অরণ্যবালী সাওতাল, কোল, তীল, বাউরী প্রভৃতি নরনারীরা কলিকাতা, হীরামপুর প্রভৃতি স্থানে মজুরী করিতে আসিবার সময় চীর ধারণ করিয়া আইলে, আর সম্বৎসর কাল পরে দেশে ফিরিবার সময় সাতলিকা হইটাকা মুল্যের কাপড় কিনিয়া লইয়া যায় । ভূষণ । তখনকার তত্ৰ মহিলাগণ রূপার বাল, রূপার পৈচ, রূপার তাৰিজ, সোণার নথ, সোণার পাশা, সোণার কণ্ঠমালা পাইলেই আপনাদিগকে ভাগ্যবতী জ্ঞান করিতেন,ঘরবুনন কাপড়েই সন্তুষ্ট থাকিতেন । অৰ্দ্ধশতাব্দী পূৰ্ব্বে যখন কলের সৌখিন কাপড়ের মধ্যে কেবল থানের আমদানি ছিল, তখন সেট থানের কাপডে পাড় দাগিয়া এ দেশের লোকে সাটা প্রস্তুত করিতে অ রক্ত করে, তখন হইতেই র্তাহারা স্থঙ্কৰন্ত্রের আদর করিতে আরম্ভ করেন। এখন সোপার চুড়ি সোণার বালী সোণার তাড়, সোণার তাবিজ, সোপার ফুল, সোণার নেকৃলেশ ও মুকুটে এবং বেনারসী, বোম্বাই, পাশাশাড়ী, সেমিজ, বডি প্রভৃতি বসনভূষণে গৌরবান্বিত, ইংরাজ রাজত্বের পূৰ্ব্বে বাহাদের পিত্তল কাসার গহনা ছিল, আর্থিক উন্নতিপ্রভাবে আজি তাহীদের বিবাহেও সোণার গহনার ফর্দ হইতেছে। বাসগৃহ । লে কালের সর্বত্র দেবালছভিন্ন প্রায়ই ইষ্টকালয় দেখা বাইত না। বড় বড় জমিদারেরাও মাটীর ঘরে বাস করিতেন,—মধ্যবিত্ত গৃহস্থের কথায় কাজ কি, DDB BBBD DD DBBB BBBB DD DBDD BBBBB BBB DBBB ংলার একটু সচ্ছল ছিল, তাহার দেওয়াল-দেওয়া ঘৰে বাস করিলেও তাহ*ে