পাতা:ভারতে ইংরেজ শাসন - সুরেন্দ্রনাথ চক্রবর্ত্তী.pdf/৫৫

उठद्धgड क्षे६ख़ाख भांजन 8 disse সামাজিক সংস্কার সাধিত হইয়াছে ; পূৰ্ব্বে হিন্দুজাতির মধ্যে কেহ অন্য ধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিলে তাহার ধৰ্ম্মান্তরগ্রহণের জন্য সে ব্যক্তি পৈতৃক সম্পত্তির উত্তরাধিকারে অযোগ্য বলিয়া পরিগণিত হইত। এমন কি, পৈতৃক সম্পত্তি দখল করিবার পরেও যদি সে ধৰ্ম্মান্তর গ্ৰহণ করিত, তাহা হইলেও সেই সম্পত্তি হইতে বঞ্চিত হইবার তাহার সম্পূর্ণ আশঙ্কা থাকিত। ১৮৫০ খষ্টাব্দে ধৰ্ম্মান্তরগ্রহণের এই অসুবিধা দূর করিবার জন্য এক আইন প্ৰণয়ন হয়। উহাতে স্পষ্ট ভাষায় বলা হইয়াছে যে, সকলেই নিজের অভিরুচি অনুসারে সকল ধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিতে পারিবেন। ইহাতে কাহাকেও কোন প্ৰকার সম্পত্তির অধিকার হইতে বঞ্চিত হইতে হইবে না। ধৰ্ম্মসম্পর্কে * এই প্ৰকার উদারতা প্ৰকাশ করা ইংরাজ রাজত্বের আর একটা বৈশিষ্ট্য। উল্লিখিত সামাজিক দুনীতি নিবারণ ব্যতীত গভর্ণমেণ্ট আরও কতগুলি এমন আইন বিধিবদ্ধ করিয়াছেন যে, কেহ কখনও কাহারও শীলতা নষ্ট করিলে কিংবা কাহারও নৈতিক চরিত্রে আঘাত প্ৰদান করিলে তাহাকেও দণ্ডিত হইতে হয়। প্ৰকাশ্য স্থানে কোনপ্রকার কুৎসিত ব্যবহার, আপত্তিজনক গান কিংবা অশ্লীল পুস্তকাদি বিক্রয় করিলে আইন অনুসারে তাহাকে দণ্ডিত হইতে হয়। একদিকে গভর্ণমেণ্ট যেমন নানাপ্রকার আইন বিধিবদ্ধ थgद्ध 5श्e ।