পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆ ভারত-প্ৰতিভা - দয়াবতী রমণী আঁর্তাহাকে স্বীয় ভবনে আনিয়া যথোপযুক্ত পরিচর্য্যা করেন। তার পর স্বয়ং তিনি স্বামীজীকে মহাসভার কাৰ্য্যালয়ে লইয়া গিয়া তাহার থাকিবার বন্দোবস্ত প্ৰভৃতি করিয়া দেন। এই মহিলা মিঃ জর্জ ডব্লিউ হেল নামক চিকাগোর জনৈক সম্রাস্ত ব্যক্তির পত্নী। ১৮৯৩ খৃষ্টাব্দের ১২ই সেপ্টেম্বর ধৰ্ম্ম-মহাসভার অধিবেশন হয়। পৃথিবীর যাবতীয় ধৰ্ম্মের প্রতিনিধি নির্দিষ্ট সভাগৃহে সম্মিলিত হইয়াছিলেন। প্ৰায় ছয় সাত হাজার মহাপণ্ডিত সভাস্থলে উপবিষ্ট। সে এক বিরাষ্ট্র দৃশ্য। মধ্যস্থলে উচ্চ সিংহাসনে রোমান ক্যাথলিক সম্প্রদায়ের প্রধান ধৰ্ম্মযাজক কার্ডিনাল গিবন্স উপবিষ্ট। তাহার বামভাগে ও দক্ষিণভাগে প্ৰাচ্যদেশের প্রতিনিধিবর্গ বিচিত্ৰ বসনভূষণে সজ্জিত হইয়া আসন গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। তন্মধ্যে রেশমের গৈরিক অঙ্গাবরণ ও পাগড়ী ধারণ করিয়া স্বামী বিবেকানন্দ উপবিষ্ট। তাহার প্রতিভাদীপ্ত মুখমণ্ডল সকলেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছিল। বিবেকানন্দের এক পার্শ্বে ব্রাহ্ম সমাজের প্রতাপচন্দ্র মজুমদার ও অপর পার্শ্বে সিংহলের বৌদ্ধ ধৰ্ম্মপাল ! বিবেকানন্দের আসন ত্ৰিশ জন প্ৰতিনিধির পর নির্দিষ্ট হইয়াছিল। স্বামীজীর পূর্ববন্তী ব্যক্তিগণের বক্তৃতা সমাপ্ত হইলে সভাপতি মহাশা বিবেকানন্দকে বক্তৃতা করিবার জন্য আহবান করিলেন ; কিন্তু তিনি সঙ্কোচ বশতঃ বলিলেন, “এখন নহে।” উপযুপরি কয়েকবার তিনি আহূত হইয়াও বক্তৃতা করিতে উঠিলেন না। “এখন নহে” বলিয়া এড়াইয়া গেলেন। সভাপতি মহাশয়ের অনুমান, বোধ হয়। তিনি বক্তৃতা করিতে উঠিবেন না ; অপরাহ্রের সময় সভাপতি , মহাশয়, পুনরায় বিবেকানন্দকে বক্তৃতা দিবার জন্য আহ্বান করিলেন। এবার যদি DB BBBD LLDDDLLDD BBDBDS BB BD S DDBDBD DDD SLLLS