, २s२ ভারত-প্রতিভা 霄 বৰ্দ্ধমান প্রভৃতি স্থানে বদলী হওয়ায় তিনি बख्रिभष्खाक कॅऐव्गश्रांफुांश রাখিয়া দেন। বঙ্কিমচন্দ্ৰ হুগলী কলেজে প্ৰবিষ্ট হইয়া প্ৰত্যহ কঁটালপাড়া হইতে যাতায়াত করিতেন। ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দে একাদশবর্ষ বয়ঃক্রমকালে । বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম বিবাহ হয়। বঙ্কিমচন্দ্রের পত্নীর বয়স তখন পাঁচ বৎসর মাত্ৰ । সে সময়ে ইংরাজী fy track "Junior Senior Scholarship” পরীক্ষা প্ৰচলিত ছিল। বঙ্কিমচন্দ্র ৯ বৎসর বয়সে হুগলী কলেজে প্ৰবিষ্ট হন । বালক বঙ্কিমচন্দ্রের প্রতিভার বিকাশ দেখিয়া বিদ্যালয়ের শিক্ষক বৰ্গ চমৎকৃত হইয়াছিলেন। র্তাহার স্মৃতিশক্তি এমনই প্রখরা ছিল যে, যাহা একবার পাঠ করিতেন বা শুনিতেন, তাহা কদাপি বিস্মৃতি হইতেন না । সাহিত্য, ইতিহাস, গণিতশাস্ত্ৰ সকল বিভাগেই তঁহার কৃতিত্বের বিকাশ ঘটিতেছিল। বিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট পাঠ্যপুস্তক পাঠ করিয়াই তিনি নিরস্ত থাকিতেন না ; বৎসরের অধিকাংশ ভাগ তিনি কলেজের পুস্তকাগারে বসিয়া বিভিন্ন প্রকারের গ্রন্থাবলী পাঠ করিতেন ! বিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট গ্রন্থনিচয়ের সহিত সে সময় কোন সম্বন্ধই থাকিত না । পরীক্ষা নিকটবৰ্ত্তী হইলে সেই সময় পাঠ্য পুস্তকের খোজ পড়িত ; কিন্তু পরীক্ষার ফল প্ৰকাশিত হইলে সকলেই দেখিতে পাইত, বঙ্কিমচন্দ্র সতীৰ্ব্বৰ্গণের শীর্ষস্থান অধিকার করিয়াছেন। ;
- খেলা-ধূলা বালক ৰঙ্কিমচন্ত্রের গ্ৰীতিপ্রদ ছিল না। তিনি বিদ্যালয় হইতে প্রত্যাগত হইয়া অন্যান্ত বালকের মত খেলা-ধূলা করিতেন না। শুনা যায়, মাঝে মাঝে সহপাঠীদিগের সহিত শুধু তাসক্ৰীড়া করিতেন। অৰকাশকাল তাহার অধ্যয়নেই অতিবাহিত হইত। পুস্তকপাঠেই
