পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R98 उछाद्मष्ठ-७थेडि5उछा ঈশ্বর গুপ্তের মত প্ৰত্যক্ষদর্শী, পরিহাস-রসিক খাটি বাঙ্গালী কবি বঙ্গদেশে কখনও জন্মগ্রহণ করেন নাই। বাঙ্গালা সাহিত্যে এ বিষয়ে তিনি একচ্ছত্র সম্রাট। তঁহার মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে এই শ্রেণীর কবি বাঙ্গালা দেশ হইতে অন্তহিঁত হইয়াছেন। তঁহার রচনা প্ৰাঞ্জল, রসমাধুৰ্য্যে অনুপ্রাস লালিত্যে কল্পনার চাতুৰ্য্যে অতুলনীয়। কবি ঈশ্বর গুপ্ত অনেক লিখিয়াছিলেন, বহু ছাড়া বাধিয়াছিলেন। কালের প্রভাব অতিক্ৰম করিয়া সকল কবিতাই অমরত্ব লাভ করিতে পরিবে, ইহা সম্ভবপর নহে, এ পৰ্য্যন্ত কাহারও রচনার সে সৌভাগ্য ঘটে নাই। তবে তঁাহার রচিত অনেক কবিতা বাঙ্গালা সাহিত্যে চিরদ্বিনের জন্য অত্যুজ্জাল,অপরিমান দীপ্তি দান করিবে। ঈশ্বর গুপ্ত বাঙ্গালার প্ৰাণের কবি-বাঙ্গালীর বৈচিত্র্য ও বৈশিষ্ট্যের কবি ! কবি নিজেই বলিয়াছিলেন :- “কে বলে ঈশ্বর গুপ্ত ব্যাপ্ত চরাচর, র্যাহার প্রভায় প্রভা, পায় প্রভাকর।” বাঙ্গালা সাহিত্যে, বাঙ্গালীর কাব্য-কুসুমোদ্যানে, ঈশ্বরচন্দ্ৰ কোনও দিন গুপ্ত থাকিবেন না । তঁহার যশঃসৌরভ চিরদিনই সাহিত্যাকাশকে 'ठाहाकिएङ कहिद । রসরাজ অমৃতলাল সত্যই লিখিয়াছেন ঃ “গুপ্ত কবি(র) লুপ্ত প্ৰায় রস-ভরা ছড়া । চিনিমাখা বাণী যেন ননী দিয়ে গড়া ৷” NIN