পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ᏙᎼᏪ: S ভারত-প্ৰতিভা লর্ড উইলিয়ম বেন্টিঙ্ক তখন ভারতবর্ষের ভাগবিধাতা। তঁহার শাসনগুণে ভারতবাসীরা সকলেই তঁহার গুণমুগ্ধ হইয়াছিল। দ্বারকানাথ বেন্টিঙ্ক বাহাদুরকে সংস্কৃত কলেজগৃহে সমাদরে আহবানপূর্বক এক অভিনন্দনত্ৰ দান করেন । সে সভাস্থলে দেশের যাবতীয় গণ্য-মান্য ব্যক্তি সমবেত হইয়াছিলেন । এই অভিনন্দন পত্রের উত্তরে রাজপ্রতিনিধি মহোদয় যাহা লিখিয়াছিলেন, তাহাতে এই কথাই বুঝায় যে, দ্বারকানাথ ইংরাজ । শাসনের ফলাফল যেমন বুঝিতে পারিয়াছিলেন, আর কেহ তেমন সম্যক অনুভব করিতে পারেন নাই । SDDD DBDB DBBDBDBB BBBD DDD D DDD SS BBD BBB দ্বারকানাথ উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ভ্ৰমণ করিতে যাত্রা করেন । ডাকের গাড়ীতেই তিনি যাবতীয় তীর্থস্থল দর্শন করিয়াছিলেন । সুন্দাবনে গিয়া তিনি তথায় প্রভূত অর্থ-ব্যয় করেন, অন্নদানেরও বন্দোবস্ত করিয়াছিলেন । সম্প্রদায়বিশেষের উপর তঁ{হার পক্ষপাতিত্ব ছিল না । আগ্রাদুর্গ সন্দর্শনকালে কতিপয় খৃষ্টধৰ্ম্মাধলম্বী সৈনিক তাহাদিগের উপাসনামন্দিরের শোচনীয় অবস্থার কথা বিবৃত করায় তিনি উপাসনাগুচ্ছংস্কারের জন্য পাঁচ শত টাকা দান করিয়াছিলেন । তিনি অজস্র অর্থ উপাৰ্জন করিয়াছিলেন ; কিন্তু কোনও দিন ব্যয়কুণ্ঠ ছিলেন না । সংবাদপত্রের বহুল প্রচারে দেশের উন্নতিসাধন অবশ্যম্ভাবী বুঝিয়া দ্বারকানাথ বাঙ্গালা ও ইংরাজী সংবাদপত্র সমূহকে সবিশেষ উৎসাহ দান করিতেন । ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের দ্বারা পরিচালিত “প্ৰভাকরা”কে তিনি স্নেহের চক্ষে দর্শন করিতেন ; অনেক সময় অর্থ দ্বারা ঈশ্বর গুপ্তকে সাহায্যও করিতে বিরত ছিলেন না। “জ্ঞানান্বেষণ” নামক মাসিক পত্রের তদানীন্তন