পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৪০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূদেব মুখোপাধ্যায়। విసిరి অকল্যাণ হয়, এজন্য ব্ৰহ্মময়ী দেবী স্বয়ং স্বামীর উদ্দেশে পুনঃ পুনঃ প্ৰণাম করিয়া পুত্রের মস্তকে সেই বিনাম রাখিয়া তাহার অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করাইয়াছিলেন। এ আদর্শ ভূদেব জীবনে বিস্মৃত হইতে পারেন নাই। আদর্শ পিতামাতা পাইয়াছিলেন বলিয়াই পরিণামে ভূদেব এত মহৎ হইতে পারিয়াছিলেন । “হাতে খড়ি” হইবার পূর্বে ভূদেব পিতার নিকট হইতে অনেকগুলি সংস্কৃত শ্লোক শিক্ষা করিয়াছিলেন। প্ৰত্যহ প্ৰভাতে তিনি সেই সমুদয় শ্লোক আবৃত্তি করিতেন । পিতা পুত্রের ক্রীড়া-সঙ্গীও ছিলেন। প্ৰত্যহ প্ৰভাতে ও সন্ধ্যায় পুত্রকে সঙ্গে লইয়া তিনি সন্নিহিত কোনও উদ্যানে যাইতেন এবং বৃক্ষ-লতাদির পরিচয় দিতেন। প্রকৃতপক্ষে পুত্রের শারীরিক • ও মানসিক স্মৃৰ্ত্তি যাহাতে বৃদ্ধি হয়, সে বিষয়ে বিশ্বনাথের বিশেষ দৃষ্টি ছিল। আত্মনির্ভরতা শিখাইবার জন্য একবার বালক ভূদেবকে মাণিকতলায় একটি উদ্যানে লইয়া গিয়া তিনি বলিয়াছিলেন, “এখান হইতে তুমি এক বাড়ী ফিরিয়া যাও।” পিতামহ সাৰ্ব্বভৌম মহাশয় ভুদেবের হাতে খড়ি দেন। কিছুদিন গৃহে বাঙ্গালা ও সংস্কৃত পড়িবার পর নবম বৎসর বয়ঃক্রমকালে ভূদেব DD BBB sLgBBD DDSS SBDBD DBL BBDBDBDBB DDD SDDD লেখাপড়ার চৰ্চা করিতে থাকেন। কলেজের অধ্যাপকগণ ভূদেবকে অত্যন্ত স্নেহ করিতেন। তর্কভূষণ মহাশয়ের সহিত সকলেরই বন্ধুত্ব छिल । ংস্কৃত কলেজে। সে সময়ে উলাষ্টন নামক একজন শ্বেতাঙ্গ অধ্যাপক ইংরাজী শিখাইবার জন্য নিযুক্ত হইয়াছিলেন। প্রিয়দর্শন ভূদেবকে দেখিয়া