পাতা:ভারত বিহিত উপদেশমালা - পশুপতি ঘোষ.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'( సిం ) ' उांद्भड दिश्ऊि ২৩৫ । ভগবান কমলযোনি মানসিক কল্পনা প্রভাবে বিবিধ প্রজাবর্গের সৃষ্টি করিয়াছিলেন। তিনি উহাদিগের রক্ষণার্থ প্ৰথমত সলিলের সৃষ্টি, করেন। সলিল প্ৰজাগণের জীবনস্বরূপ, উহার প্রভাবেই জীবগণ পরিাবৰ্দ্ধিত হয় এবং উহার অভাবেই বিনষ্ট হইয়া থাকে। উহা দ্বারা এই বিশ্বসংসার সমাকীর্ণ রহিয়াছে। ফলত পৃথিবী, পৰ্ব্বত ও মেঘ প্রভৃতি খে। সকল মূৰ্ত্তিমান পদার্থ আমাদের নয়ন গোচর হয়, তৎসমুদায়ই সলিল হইতে সস্তৃত । ২৩৬। পূর্বে কেবল এই অনন্ত আকাশই বিদ্যমান ছিল, চন্দ্র, সূৰ্য্য, বায়ু, প্রভৃতি আর কোন পদার্থই ছিল না। অনন্তর এই আকাশ হইতে অপর আকাশের ন্যায় সলিল ও সালাল হইতে বায়ু সমুৎপন্ন হইল। যেমন ছিদ্রশূন্য পাত্র জলপূৰ্ণ করিলে সেই জল ভেদ করিয়া শব্দসহকারে বায়ু নিৰ্গত হইতে থাকে, তদ্রুপ আকাশ সলিলঘুক্ত হওয়াতে সহসা বায়ু সেই জলরাশি, ভেদ করিয়া ভীষণ' শব্দ করিক্তে করিতে সমুখত হইয়াছিল । সেই সমুদ্রসমু** খিত বায়ু অস্থাপি আকাশমার্গে অবিশ্রামে সঞ্চারণ করিতেছে । অনস্তার জল ও বায়ুর সঙ্ঘর্ষণে মহাবল পরাক্রান্ত উৰ্দ্ধশিখ হুতাশন নভেমুণ্ডল উদ্ভাসিত করিয়া প্ৰাদুৰ্ভত হইল এবং সমীরণসংযোগে জল ও আকাশকে একত্ৰ । করিয়া ঘনীভূত হইয়া উঠিল। ঐ ঘনীভূত পদার্থ আকাশে ডুখিত হইবার সময় উহা হইতে যে স্নেহ নিঃস্থত হইয়াছিল, সেই দেহ আবার ঘনীভূত হইয়া পৃথিবীরূপে পরিণত হইয়াছে। এই পৃথিবী নানাবিধ রস, গন্ধ, মেহ ও প্রাণিগণের উৎপত্তিস্থান ; ইহাতে সমুদায় পদার্থই উৎপন্ন হইয়া থাকে । , ২৩৭। অপরিমেয় পদার্থই মহৎশব্দবাচ্য হইয়া থাকে। পৃথিব্যাদি পঞ্চভুত অপরিমেয় বলিয়াই মহাভূত নামে নির্দিষ্ট হইয়াছে। এই জগতে যে কোনু দার্থ আমাদের নয়নগোচর হয়, তৎসমুদায়ই ঐ পঞ্চভুত হইতে iBE S iDDDDBBD BDBS BDDBDBDBDSS DBBBS DBBSuDuD D আকাশ, অগ্নি উহার তেজ, রুধিরাদি দ্রব পদার্থ উহার জল এবং মাংসাদি উহার পৃথিবী। কি স্থাবর, কি জঙ্গম, সমুদায় পদার্থই এইরূপে পঞ্চভূত দ্বারা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। প্রাণিগণের পঞ্চ ইঞ্জিয়ও পঞ্চভূতাত্মক, শ্রোত্ৰ । আকাশত্মক, ভ্ৰাণ পৃথিব্যাত্মিক, রসনা জলাত্মক, ত্বক বাতাত্মিক, ‘ও চক্ষুঃ cङ८tभश्च । . . . .