পাতা:ভারত বিহিত উপদেশমালা - পশুপতি ঘোষ.pdf/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপদেশ মালা । K సిసి ) অন্যের কথা দূরে থাক, সহোদর ভ্রাতা ও যদি স্নেহ পরিশূন্য ও লঘুচে তা হয়, তাহা হইলে তাহারেও পরিত্যাগ করা। কৰ্ত্তব্য। সংপত্রে ধনদান ও সৎপাত্র হইতে ধনগ্রহণ এই উভয় কাৰ্য্যেই পুণ্য লাভ হ'ষ্টীয়া থাকে ; কিন্তু ঐ উভয়ের মধ্যে প্রতিগ্ৰন্থ ‘অপেক্ষা দানের পুণ্য অধিক । যে ধন ন্যায়াপথে উপাজ্জিত ও 功 T *Nরবদ্ধিত হয়, ধম্মানুষ্ঠানের নিমিত্ত যত্নপূৰ্ব্বক তাহ বৃক্ষা কাবু সৰ্ব্বতেVə5İK বিধেয় * নৃশংস কাৰ্য্য দ্বারা ধনোেপাজন করা ধৰ্ম্মার্থী * ব্যক্তির কোন काशे কৰ্ত্তব্য নহে। অৰ্থচিন্তায় অভিভূত না হইয়া আপনার শক্তি অনুসারেই সমুদায় কাৰ্য্যের অনুষ্ঠান করা উচিত । তৃষ্ণাৰ্ত্ত অতিথিরে শীতলই হউক বা উষ্ণই হউক, সাধ্যানুরূপ, সলিল প্ৰদান করিতে পারিলে অন্নদানের তুল্য ফললাভ হইয়া থাকে । মানবগণ জন্মগ্রহণ করিবামাত্র দেবতা, ঋষি, পিতৃ, অতিথি ও পুত্ৰদি cं१ि१ ५१ श् श् আত্মম নিকট ঋণী হইয়া থাকে ; অতএব মনুষ্য भाग १छ्रे যজ্ঞ দ্বারা দে বস্তাদিগের, স্বমধ্যায় দ্বারা ঋষিদিগের, শ্ৰাদ্ধ দ্বারা পিতৃলোকের, সৎকার দ্বারা অতিথিকুলেল, জাতকৰ্ম্মান্দির অনুষ্ঠান দ্বারা পুত্রাদির এবং বেদশাস্তু শ্রবণ, যজ্ঞাবশিষ্ট অন্নভোজন ও সাধ্যানুসারে রক্ষা দ্বারা আত্মার ঋণ পরিশোধ করা অবশ্য কৰ্ত্তব্য। ধনবিহীন মুনিগণ যত্নপূর্বক অগ্নিহাত্রের অনুষ্ঠান করিয়া সিদ্ধিলাভ করিয়াছেন, নিন্দত কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান করিয়া উন্নতি লাভের ইচ্ছা , করা কদাপি কৰ্ত্তব্য নহে। ধৰ্ম্মপথে অবস্থানপুর্দক যে অর্থ উপাৰ্জন করা যায়, তাহাঁই যথার্থ অর্থ। অপৰ্ম্ম দ্বারা উপার্জিত অর্থে' ধিক্‌ , ইহলোকে ধৰ্ম্মই নি গ্য পদার্থ ; ধন লাভের নিমিত্ত সেই ধৰ্ম্ম পরিত্যাগ করা কদাপি বিধেয় নহে। আহিতাগ্নি ব্যক্তিরা পুণ্যবান ব্যক্তিদিগের অগ্রগণ্য। দক্ষিণাগ্নি, গাহপত্য ও আহবনীয় এই তিন অগ্নিতেই বেদ, সমুদায় প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে। যিনি ক্রিয়া বিহীন নহেন, তিনিই যথার্থ সায়িক । “ক্রিয়াবিহীন হইয়া অগ্নিহােত্রের অনুষ্ঠান করা অপেক্ষা উই! না করাই উশ্রয়ঃ, অগ্নি, আত্মা, পিতা, মাতা ও গুরু ইহঁাদিগকে বিধিপূর্বক সেবাকরা সৰ্ব্বতেDLLDSBDBDSS SD DBBBDDDDD SBDB পরিভার্গ, নিষ্কাম হইয়া ধৰ্ম্মানুষ্ঠান, অভিমান পরিত্যাগ পূর্বক জ্ঞানবৃদ্ধদিগের সেবা এবং কামনা পরিশূন্য হইয়া স্নেহ সহকারে সকলের প্রতি সমভাবে কৃপাদৃষ্টি নিক্ষেপ করেন, সাধু लक्ब्रिा • তাহারেই সাধু বলিয়া সম্মান করিয়া থাকেন।