পাতা:ভারত বিহিত উপদেশমালা - পশুপতি ঘোষ.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপদেশ মালা । ( २०१ ) মানবগণ ইহলোকে জন্মগ্রহণ করিয়া পূৰ্ব্বজন্মার্জিত কার্শ্যেরই, ফলভোগ করিয়া থাকে ; ইকুলোকে কোন ব্যক্তিই কৰ্ম্ম ব্যতীত অনুমাত্র প্ৰিয় বা অপ্ৰিয় বিষয় লাভ করিতে সমর্থ হয় না ।” মনুষ্য কি শায়ান, কি গমনে প্ৰবৃত্ত, কি উপবিষ্ট, কি 'বিষয়াসক্ত যে কোন অবস্থায় অবস্থিত 'হউক না” কেন, टश दू ఇ*లి, खुङ ७ अ७ङ कम्भ गभूतान्न সততই তাহারে ফর্ম প্ৰদান করিত্েেছ। যে ব্যক্তি তত্ত্বজ্ঞান বলে এই সংসার হইতে বিমুক্ত হইয়া পুনর্জন্ম বাসন্না না করেন, তঁাহারে আর ইহলোকে প্ৰত্যাগমন করিতে হয় ‘না 7 ৩৯৬ । মন সত্ত্ব গুণের অভিনিবেশ দ্বারা সংসুরে নিমগ্ন দেহাভিমানী জীবকে উদ্ধত করিয়া থাকে। যেমন নদী সমুদায় সাগরে মিলিত হয়, তদ্রুপ cशांशून८न्न भन भूग 2 foto সংলগ্ন হইয়া থাকে । মানবগণ অজ্ঞান সমাছন্ন ও বিবিধ স্নেহপাশে বদ্ধ হইয়াই সলিলস্থিত রাব্লুকাময় গৃহের ন্যায় বিনষ্ট হইতেছে। যে ব্যক্তি শরীরকে গৃহ ও শৌচকেই তীৰ্থ বিবেচনা করিয়া, বুদ্ধিমাৰ্গ অবলম্বনপূর্বক কালব্যাপন করে, সেই ব্যক্তি উভয় লোকেই সুখলাভ ‘করিতে সমর্থ হয়। অগ্নিহো ত্ৰাদি বিস্তর। কাৰ্য্য ক্লেশকর। ঐ সমস্ত দ্বারা কেবল শারীরিকু সুখ উৎপন্ন হয় ; কিন্তু একমাত্র সর্বত্যাগই আত্মার সুখলাভের কারণ ৷ ” “মনুষ্য যতদিন পোষ্য বর্গের প্রতিপালন করিতে পারে, ততদিন মিত্ৰ বৰ্গ, জ্ঞাতি, পুত্ৰ, কলাত্র ও ভৃত্য প্রভৃতি পরিজনগণ তাহার অনুগত থাকে ; অতএব যোগমার্গ পরিত্যাগপূর্বক পরিবারপালনের চিন্তা করা কখনই কৰ্ত্তব্য নহে ; পিতা মা তা হইতে পরলোকের কোন কাৰ্য্যই সম্পাদিত হয় না। প্ৰাণিগণ স্বীয় স্বীয় কাৰ্য্যের অনুরূপ ফলভোগ করিয়া থাকে। কেৰল দানই মনুষ্যের স্বৰ্গপ্রাপ্তির পাথেয়, সন্দেহ নাই। পিতা, মাতা, পুত্ৰ, ভ্রাতা, ভাৰ্য্যা ও মিত্ৰ প্ৰভৃতি পরিজনগণ সুবর্ণরেখার ন্যায়ু দেখিতে সুন্দর ; কিন্তু তঁহাদিগের দ্বারা পারিত্রিক সুখলাভের কোন সম্ভাবনা महेि , জন্মান্তরীণ শুভাশুভ কাৰ্য্যসমুদায় আত্মারে আশ্রয় করিয়া থাকে । ‘অন্তরাত্মা উপস্থিত কৰ্ম্মফল পরিজ্ঞাত হইয়া উহার অনুরূপ ফুলভাগের নিমিত্ত, বুদ্ধিরে বিবিধ কাৰ্য্যে প্রেরণ করেন। যে ব্যক্তি সহায়বান ও উদ্যোগী হইয়া কাৰ্য্যানুষ্ঠান কুরে, তাহার কোন কাৰ্য্যই কখন निश्ण श्घ्र ना । रुिब्रश्चांग যেমন সূৰ্য্য হইতে কদাপি অন্তরিত হয় না, তদ্রুপ শ্ৰী কখনই একাগ্ৰচিত্ত