পাতা:ভারত বিহিত উপদেশমালা - পশুপতি ঘোষ.pdf/৩৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপদেশ মালা । ( ৩২১ ) এক কালে তিরোহিত হইতে পারে। ঘাতকের কেবল মাংসভোজীর নিমিত্ত জীখহত্যা করিয়া থাকে । যদি মাংসাশী ব্যক্তি না থাকে, তাহা হইলে ঘাতকের কখনই হত্যারূপ, পাপকাৰ্য্যে নিরত হয় না। যাহারা হিংসাবৃত্তি আশ্রয় করে, তাহাদিগের আয়ুঃক্ষয় হয় ; অতএব মাংসভোজন পরিত্যাগ করা হিতাকাজক্ষী:মানবুগtণর অবশ্য কৰ্ত্তব্য। হিংস্ৰজন্তুসদৃশ উদ্বেগজনক মাংসাশীগণ পরলোকে কিছুতেই ’ পরিত্রাণলাভে সমর্থ হয় না। লোভ, বুদ্ধিমোহ, বলবীৰ্য্যলােভু অথবা পাপাত্মাদিগের সংসর্গবশত মনুষ্যদিগের পাপ কৰ্য্যে প্ৰবৃত্তি জন্মে। যে ব্যক্তি পরমাংস দ্বারা স্বীয় মাংস পরিবদ্ধিত করতে ইচ্ছা! করে, তা হারে সকল জন্মেই উদ্বিগ্নচিত্তে কালাহবুণ করিতে হয় । যত ব্ৰত মহা মৃগণ মাংসপরিত্যাগকেই যশ, আয়ু ও স্বৰ্গলাভের প্রধান উপায় বলিয়া নিৰ্দেশ করা থাকেন। etSS SggB DJJ0g BBDDDBDBS BB BBBB BDDDS DD DDD DBS BD न*{f७ड "{११८अब्र ম!ংসভোজন করে, তাছারে হত্যাকারী ব্যক্তির তুল্য ফণীভাগ করি, ৩ হয়। যে ব্যক্তি কোন জন্তুরে সংহার করিবার নিমি ত্ত 夺弧 বহুরে: যে ব্যক্তি উeারে সংহার করে এবং যে ব্যক্তি উহার মাংসভোজন করে, " তাকেদের তিনজনকেই হত্যাজনিত মহাপাপে লিপ্ত হইতে হয় । *If tજીદ્રા এই গ্রীপে তিন ও কাের হত্যা, নিরূপণ রুরিয়া গিয়াছেন । ८य दाडिक স্বয়ং মাংসভোজনে বিরত হইয়া ও অন্তকে তদ্বিযয়ে অনুজ্ঞা করে, তাহারে ও বধভাগী হইতৈ হয়, সন্দেহ নাই । ফলত যিনি মাংসভোজনে পরামুখ ও প্রতি দয়াবান হন, তিনি দীর্ঘায়ু, রোগবিহীন ও সৰ্ব্বভুতের অধূয্য হইয়া পরমসুখে কালাহরণ করিতে পারেন । মাংস ভক্ষণ না করিলে হিরণ্যদান, গোদান ও ভূমিদানি অপেক্ষা অধিকতর ধৰ্ম্মলাভ হয়। যে ব্যক্তি বিধিবিবজ্জিত অপ্রোক্ষিত বৃথা মাংসভোজন করে, তাহারে নিশ্চয়ই নিল্লায়গামী হইতে হয়। যে ব্যক্তি ব্ৰাহ্মণের অনুমন্ত্যনুসারে প্রেক্ষিত মাংসঁ ভোজন করেন, তাহার অতি অল্পমাত্র দোষ জন্মে। পুশুঘাতক অন্যের জোজুনার্থ পশুহিংসা করিলে তাহারে যাদৃশ ঘোরতর পাপে লিপ্ত হইতে হয়, ভোক্তারে তাদৃশ্য পাপভাগী হইতে হয় না। যে মাংসাশী দেবপূজা বা যজ্ঞাদির ব্যপদেশে পশুবিনাশ করে, তাহারে নিশ্চয়ই নিরয়গামী হইতে হয়। প্রথমত মাংস 8à