পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/২২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-ভ্ৰমণ। । आंब्रन कि नबाई-वकी कूशनलो-श्श छभयून-भाड़ी शमितांबांश বেগম বা হাজি বেগম কয়েকজন আরবদেশবাসী মোল্লার বাসের নিমিত্ত নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন। এখন এস্থানে আর কোনও আরবকে দেখা যায়” না, কেবল মাত্র দুইটী সুন্দর তোরণ এককালে যে এস্থানে একটা সুন্দর পল্লী ছিল তাহার প্রমাণাৰ্থ বিরাজিত আছে। মোকরবা খা খান্না-হুমায়ুনের সমাধির ঠিক বহির্ভাগে ইহা অবস্থিত। এই সমাধি-মন্দির বিরাম খাঁর পুত্র আবদুল রহিম খাঁ ওরফে খান্না কর্তৃক তাহার পত্নীর সমাধির জন্য নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল—তঁাহার স্ত্রী সমাধি মন্দির মধ্যে অনন্ত নিদ্রায় অভিভূত আছেন। সম্রাট জাহাঙ্গীরের রাজত্বের একবিংশ বর্ষে বাহাত্তর বৎসর বয়সে ইহার মৃত্যু হইয়াছিল। তুষারধবল মার্বেল প্রস্তরে ও লোহিত প্রস্তরের সম্মিলনে ইহা নিৰ্ম্মিত হওয়ায় এক সময়ে এই সমাধি মন্দিরটীি বস্তুতই দৰ্শনযোগ্য ছিল, কিন্তু অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দৌলা খাঁ ইহার শ্বেত প্রস্তর সমূহ অপহরণ করিয়া লক্ষেতে লইয়া যাওয়ায় এই মন্দিরটর এখন আর পূর্ব সৌন্দৰ্য্য বিদ্যমান নাই। খা খানান একজন প্ৰসিদ্ধ পণ্ডিত ছিলেন, তিনি বাবরের আত্মজীবন চরিত তুকী ভাষা হইতে পাসীতে অনুবাদ করিয়া যাওয়ায় পাসী সাহিত্যে স্থায়ী নাম রাখিয়া झिांछन । 1 ...“ বেয়লী বা কৃপ—এই কৃপটী নিজামুদীনের সমাধির নিকট অবস্থিত। সাধারণ লোকের বিশ্বাস যে ইহার জলে স্নান করিলে সর্বপ্ৰকার রোগ । জ্বালাই নিবারিত হয়। এই বিশ্বাসের বশীভূত হইয়া নিজামুদ্দীনের মেলা উপলক্ষে বহুলোক এই কৃপজলে স্নান করিয়া থাকে। চৌষাট খাস্বা—এই অতি সুন্দর অট্টালিকাটী নিজামুদ্দীন ও হুমায়ুনো সমাধির মধ্যস্থলে অবস্থিত। ১৬০০ খ্ৰীষ্টাব্দে এই অট্টালিকাটী নিৰ্ম্মিত করে। এই গৃহ চৌষট্টিটী স্তম্ভের উপর নিৰ্ম্মিত বলিয়াই ইহার নাম 86ts