পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/২৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

· · · षििन डूमि श्न्लूि श्७, यति लूभि थiोन दीन-कांश्निौ ভালবাস, তবে । একবার এখানে এসে নয়নজাল ফেলিয়া যাইও ! / ! বহু দেবালয় ভগ্নমন্দির উত্তীর্ণ হইয়া দুৰ্গমূলে পহুছিলাম, গে cv I পাশ্বে ই একটা ক্ষুদ্র দপ্তর গৃহ, একটা লোক এথান হইতে পৰ্য্যটকগণকে পাশ দেয়, আমরা তাহার নিকট হইতে । পাশ গ্ৰহণ করিয়া দুর্গে প্রবেশ করিলাম। চিতোর নগরের আকৃতি এ ܕܕܵܢ বিশাল আয়ত ক্ষেত্রের ন্যায়, ইহার চারিদিকেই দুৰ্গসংলগ্ন প্রাচীর। চিতোর | নগরের যাহা কিছু দেখিবার সে সকলই পাহাড়ের উপরে অবস্থিত, যখন ইহার সমৃদ্ধি ছিল তখন রাণার। ইহার উপরিভাগে দুর্গ-প্রাসাদ, মন্দির, দীঘিকা প্রভৃতি নিৰ্ম্মাণ করায়ই বোধ হয়। এরূপ হইয়াছে। নিম্নস্থ নগরকে ‘তলহাটি কহে। প্রাচীন শিলাফলক ইত্যাদি হইতে জানিতে পারা যায় যে উক্ত নগর চিত্ৰকূট এবং পাহাড়ের নাম চিত্ৰকূটাচল । চিতোরের এই বিখ্যাত দুর্গ নগরের পূর্বদিকে প্রায় ৩/৪ মাইল দীর্ঘ পাহাড়ের উৎ অবস্থিত। গড়ের দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৭৩৫ গজ ও বিস্তার ৮৩৬ গজ, দুর্গের দুৰ্ভেদ্য প্রাচীর কালের কঠোর আক্রমণের সহিত যুদ্ধ করিয়া এখনও অক্ষত। দেহে বিদ্যমান। দুর্গের অভ্যন্তরে প্রকাণ্ড প্ৰকাণ্ড অনেক জলাশয় আছে। সর্বোত্তর ভাগের দুর্গ-প্রাচীর। ১৭৬১ ফিট ও সর্ব দক্ষিণ ভাগের ১৮১৯ - ফিট উচ্চ। দুর্গপথে সাতটা বিরাট এবং স্বৰূঢ় দ্বার আছে তাহাদের নাম । যথাক্রমে পটলপোল, ভৈরবপোল, হনুমানপোল, গণেশপোল জরল্যাপোল, লক্ষণপোল ও রামপোল। রামপোলের প্রাচীন শিল্পকলানিপুণতা এখনও কিয়ৎপরিমাণে বিদ্যমান আছে। দুর্গ প্রবেশের তিনদিকের তিনটী দ্বারই । আবার এ সকলের মধ্যে প্রধান। ঐ সকল দ্বারা পৰ্যন্ত যাইবার জন্য তিনটী, পথও রহিয়াছে, তন্মধ্যে আবার পশ্চিম দিকের রাজপথটিই শ্ৰেষ্ঠ, ইহা । দৈর্ঘ্যে প্ৰায় অৰ্দ্ধক্রোশ হইবে। আমরা প্রথম তোরণ দ্বার দিয়া প্ৰৰেশ । করিয়া সম্মুখে একদল সশস্ত্র প্রহরী দেখিলাম,—তাহারা আমাদের নিকট । হইতে পাশখানা গ্ৰহণ করিল। পথগুলি ঢা ماه سا ... SV) w . . . . . . . . . . . . . . . . : চিতোর দুর্গ।