পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৫১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মীৰ্জাপুর। পল্লীতে মীৰ্জাপুরের টাউন হলটি দেখিতে সর্বাপেক্ষা সুন্দর। নানাবিধ শিল্পকাৰ্য্য সমন্বিত উৎকৃষ্ট প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত এখানকার উচ্চ ঘণ্টাঘর বা ঘটিকাস্তম্ভ (Clock-Tower)টা আমার চিত্ত আকর্ষণ করিয়াছিল। এই উচ্চ স্তম্ভটির উপর একটা ঘড়ী স্থাপিত আছে বলিয়া স্থানীয় লোকে ইহাকে ঘণ্টাঘর বলে। ইহা এই জেলার ম্যাজিষ্ট্রেট জর্জক্ত ডেলের তত্ত্বাবধানে ১৮৭৮ খ্ৰীষ্টাব্দে বিশ্বেশ্বর মিস্ত্রী নামক জনৈক উৎকৃষ্ট শিল্পী দ্বারা নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। মীৰ্জাপুরে একটা সাধারণের ব্যবহারে উদ্যান দেখিয়াছিলাম एङाझा९3 Cद* भCन्माझ्द । নগর প্রদক্ষিণ করিয়া বাসায় ফিরিতে বেলা প্ৰায় চারিটা বাজিয়া গিয়াছিল । ধৰ্ম্মশালায় আসিয়া দেখি আহাৰ্য্য প্ৰস্তুত করিয়া সকলে আমাদের অপেক্ষায় বসিয়া রহিয়াছে। একটু বিশ্রাম করিয়া কোন রকমে আহার শেষ করিলাম। ধৰ্ম্মশালায় যাত্ৰিগণের সুবিধা অসুবিধার প্রতি লক্ষ্য রাখিতে একজন জমাদার নিযুক্ত আছে। যাত্ৰিগণ এই ধৰ্ম্মশালায় তিনদিন পৰ্য্যন্ত বিনা ব্যয়ে অবস্থান করিতে পারেন। অবশ্য আহারাদির ব্যয় নিজেদেরই বহন করিতে হয়। ধৰ্ম্মশালার কক্ষগুলি ছোট ছোট, মলিন ও অৰ্দ্ধ ভগ্ন ; গ্রীষ্মের দিনে এইরূপ এক একটি ছোট ছোট কুটারীতে থাকা কি ভয়ানক কষ্টকর, তাহা কল্পনা করিতেও আশঙ্কা হয় । যাত্ৰিগণ সাধারণতঃ বারেন্দায়ই বিছানা পাতিয়া শয়ন করিয়া থাকেন । এ ধৰ্ম্মশালার জমাদারটিকে সাধু প্ৰকৃতির লোক বলিয়াই প্ৰতীয়মান হইল, কোনরূপ বকসিসের প্রত্যাশী। তাহাকে দেখিলাম না । মীজাজাপুর প্রাচীন কালে সঙ্গীত বিদ্যার জন্য বিশেষ বিখ্যাত ছিল— এখনও এখানে সঙ্গীত বিদ্যা বিশেষ KLLBB DDBDBDB BDDDDBD DBDBD BB DS оay