পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৮৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীরঙ্গম। গপুরাম এবং তদসংলগ্ন প্রাচীর, এই প্রাচীরটীি দৈর্ঘ্যে ১,৬৫৩ ফিট এবং 8,"ष्ट्र »,२१० फिफ्रें । এইরূপ ভাবে সাতটা গোপুরাম উত্তীর্ণ হইলে শেষ গোপুরাম বা মন্দিরের শেষ সিংহ দরজা পার হইতে হয়। এই গোপুরামটি ১৪৬৷০ ফিট উচু। অন্যান্য গোপুরামের তুলনায় ইহাই সর্বাপেক্ষা সুন্দর এবং কারুকাৰ্য খচিত। স্থানীয় অধিবাসিগণ এই গোপুরামকে “শ্বেত গোপুরাম।” বলে। বলা বাহুল্য যে এই সমুদয় গোপুরাম এবং প্রাচীরগুলি সকলই প্ৰস্তর নিৰ্ম্মিত। শেষ গোপুরামটা পার হইলেই সম্মুখে একটা মণ্টপাম, এই মণ্টপটা অতি সুন্দর, এ স্থানে প্ৰতি প্ৰস্তর স্তম্ভেই নানাপ্রকার কারুকাৰ্য্য বিদ্যমান। চিদম্বরম এবং মাদুরার তুলনায় অবশ্য এখানকার শিল্পচাতুৰ্য্য কিছুই নহে। মণ্টপমের এক পার্শ্বে যে একটা সুবৃহৎ হল (Hall) আছে তাহাকে হাজার স্তম্ভের কক্ষ বলে, প্ৰকৃত পক্ষে কিন্তু সেখানে মোট ৯৪ ০টী স্তম্ভ । চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম প্রাচীরগুলি যথাক্রমে দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে ১,২৩৫ × ৮৪৯ ; ৭৬৭ × ৫০৩; ৪২৬ × ২৯৫ এবং ২৪০ × ১৮১ ফিট । ইয়ুরোপীয় কোন জাতিরই এই মন্দির মধ্যে প্ৰবেশ করিবার নিয়ম নাই । এ স্থানে বহু লক্ষ মুদ্রা মূল্যের মণি, অলঙ্কার এবং নানাবিধ তৈজস পত্র অর্থাৎ স্বর্ণ ও রৌপ্য নিৰ্ম্মিত নানাপ্রকার থাল, রেকবি ইত্যাদি বহু সুন্দর সুন্দর দ্রব্য আছে। সম্রাটু সপ্তম এডুওয়ার্ড যুবরাজ অবস্থায় যখন ভারত ভ্ৰমণ করিতে আসিয়াছিলেন, তখন তিনি এই মন্দিরে একখানা অতি সুন্দর ও বহুমূল্য স্বৰ্ণাথালা দান করিয়াছিলেন। এই মন্দিরস্থ মণি, মুক্তা, স্বর্ণ, রৌপ্যাদি যদি কেহ দর্শন করিতে ইচ্ছা করেন, তবে তঁহাকে মন্দিরের ন্যাসধারিগণের (Trustees) निकीछे পূর্বাহ্নে সংবাদ প্রেরণ করিতে হয়, কারণ এ সকল মূল্যবান পদার্থগুলি তঁহাদের তত্ত্বাবধানে থাকে। সাধারণতঃ প্রচলিত নিয়মানুযায়ী পাঁচ টাকা প্ৰদান করিলেই ন্যাসধারীগণ সকলে সমবেত হইয়া দর্শককে এ সমুদয় রত্নাভরণ প্ৰদৰ্শন করাইয়া থাকেন। শ্ৰীরঙ্গমের এই সুবিখ্যাত বিষ্ণু মন্দিরের প্রায়। অৰ্দ্ধ "মাইল (് Mwenynaspisyahợwrgers* - পূর্বদিকে “gi কশ্বর’ नाभिक একটা भित-भझिन्न আছে। : কথিত अबूएकबद्ध मन्गि ब्र। VIR